আরও পড়ুন: কালীপুজোর রাতে হঠাৎই একটি ভূতুড়ে বাড়ির খোঁজ মিলল দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলে, ব্যাপারটা কী!
জানা গিয়েছে ওই কিশোরী নাবালিকা আরজি করের ঘটনায় সাজাপ্রাপ্ত সঞ্জয় রাইয়ের বড় দিদির মেয়ে। পুলিশ খবর পাওয়ার পরেই নাবালিকার দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে, ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উঠে এসছে গলায় ফাঁস লেগে মৃত্যু হয়েছে নাবালিকার। ইতিমধ্যে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত করছে পুলিশ। কিন্তু এই ঘটনার জেরেই চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। সঞ্জয় রাইয়ের দিদি এবং জামাইবাবুকে ধরে গণধোলাই দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। চুলের মুঠো ধরে স্থানীয়রা মারধর করেন তাঁদের বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: স্ত্রীকে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে সোজা পুকুরে, প্রাণ গেল বউয়ের! কারণ শুনলে শিউরে উঠবেন
প্রসঙ্গত, ওই কিশোরী পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী, বয়স প্রায় ১০ বছর পবলে জানা গিয়েছে। স্থানীয়দের দাবি মায়ের মৃত্যুর পরে আবার বিয়ে করেন কিশোরীর বাবা। ওই কিশোরী সঞ্জয় রাইয়ের প্রথম পক্ষের, কিশোরীকে খুন করার অভিযোগ তুলেছেন মৃতার ঠাকুরমাও। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর মৃত্যুর পরে দ্বিতীয় বিয়ে করেন অভিযুক্ত যুবক।
প্রসঙ্গত, মৃতা আরজি করের সাজাপ্রাপ্ত সঞ্জয় রাইয়ের ভাগ্নি। স্থানীয়দের দাবি সঞ্জয় রাইয়ের এক বোনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল কিশোরীর বাবার। পরে শ্যালিকাকে বিয়ে করেন অভিযুক্ত যুবক।