বাকিবুর রহমানের বিদেশে ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছে ইডি। দুবাইতে ২ টো ফ্ল্যাটের হদিশ পেল ইডি। ইডির দাবি, এই ২ টি ফ্ল্যাটের আনুমানিক মূল্য আট থেকে দশ কোটি টাকা। টাকার উৎস খোঁজা হচ্ছে। বেশ কিছু বিদেশি ট্রানজাকশনের উপরে নজর ইডির। কোথা থেকে পেল এত টাকা? বিপুল সম্পত্তির আয়ের উৎস কি রেশন দুর্নীতি? উত্তর খুঁজছে ইডি।
advertisement
আরও পড়ুন: কেন ট্রেনের সামনে ও পিছনে থাকে জেনারেল কামরা? আসল কারণ জানলে চমকে উঠবেন
বাকিবুরের রাইস মিল থেকে খোলা বাজারে আটা বিক্রি হত। Fci-এর পাঠানো গমের ২০-৩০ % হিসেবে গরমিল করে রাখত বাকিবুর ।গম থেকে আটা তৈরী পরে বেশ কিছু অংশ খোলা বাজারে বিক্রি হত। বাকিবুরের বিরুদ্ধে যে ৩ রাজ্যে পুলিশের এফআইআর হয়েছে, সেগুলি সব কটি ২০২০-২০২১-২০২২ এই ৩ বছরে হয়েছে। বাকিবুরের একাধিক ভুয়ো কোম্পানি ছিল। রেশনের আটা খোলা বাজারে বিক্রি টাকা সরাতে ( যার মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করত) এই ভুয়ো কোম্পানি খুলেছিল বাকিবুর।
আরও পড়ুন: পৃথিবীর বুক ফুঁড়ে উল্টো দিকে উঠতে চাইলে কী হবে! পরিণতি যা, বিশ্বাসই হবে না
সূত্রের খবর, ইডি একটি ডাইরিও পেয়েছে। সেখানে উল্লেখ থাকা হিসেব থেকে দেখা যাচ্ছে, এরকম আটা সরানো আগেও হয়েছে। কত আটা সরানো হত, তা রেজিস্টারে লেখা থাকত। কার কাছে যেত, সেটাও লিখে রাখা হত। সেই অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার বুক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তল্লাশির সময় ১০৯টি স্ট্যাম্প ও সিলও পেয়েছে ইডি। সরকারি সিল কী করে বাকিবুরের কাছে এল? খতিয়ে দেখছে ইডি।