নয়তো বিধায়ক সংখ্যার নিরিখে ৫ তৃণমূল ও ১ বিজেপি সাংসদ পাবে রাজ্যসভা৷ তবে উপনির্বাচনে ভোটাভুটি হবে কিনা সেটা এখনও নিশ্চিত নয়। ভোটাভুটি না হলে এই আসনে জেতার ক্ষেত্রে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। সূত্রের খবর, আগামিকাল বিজেপি শিবিরের তরফ থেকে মনোনয়ন পেশ করা হবে৷ তৃণমূল কংগ্রেস আগামী ১২ তারিখ করবে।
আরও পড়ুন: তৃণমূলের মতিউরকে মারতে ব্যবহার হয় চাকু, পিছন থেকে ‘রক্তাক্ত’ হামলা কংগ্রেসের!
advertisement
রবিবার থেকে প্রস্তাবক হিসাবে বিধানসভায় বিধায়কদের আসতে বলা হয়েছে। আগামী ১৮ অগাস্ট রাজ্যের ৬ সাংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সে কারণে ওই আসনগুলিতে নির্বাচন হবে। এছাড়া রাজ্যে একটি আসনে তৃণমূলের টিকিটে নির্বাচিত হয়েছিলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরো। তিনি পদত্যাগ করায় ওই আসনে নির্বাচন হবে। রাজ্যের ছ’টি আসনের মধ্যে পাঁচটি আসন সরাসরি তৃণমূলের দখলে আছে। সেগুলি হল ডেরেক ও’ব্রায়েন, সুস্মিতা দেব, দোলা সেন, সুখেন্দুশেখর রায় ও শান্তা ছেত্রী। অপর আসনে সাংসদ হলেন প্রদীপ ভট্টাচার্য।
আরও পড়ুন: ভয়াবহ ঘটনা! বিজেপি প্রার্থীর গায়ে এ কী ঢেলে দিল তৃণমূল! সঙ্গে সঙ্গে ছুটতে হল হাসপাতালে
সংসদের উচ্চকক্ষে যাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁকে কোনওরকম বাধা দেয়নি রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। এবার সেই আসনটিকে পাখির চোখ করবে বিজেপি। কারণ একটি আসনে জেতার মতো পর্যাপ্ত আসন আছে গেরুয়া শিবিরের হাতে। নিয়ম অনুযায়ী, একটি আসন জয়ের জন্য ৪২ জন বিধায়কের সমর্থন প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে পাঁচটি আসনে অনায়াসে জিতে যাওয়ার কথা তৃণমূলের। অপরটি বিজেপির ঝুলিতে যাওয়ার সম্ভাবনাই প্রবল।
আবীর ঘোষাল