২০১১ সাল থেকে প্রায় দশ বছরের বেশি সময় ধরে এই বেআইনি নিয়োগ করা হয়েছে। ইডি সূত্রে খবর,মানিকের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার বিভিন্ন ডিজিটাল ডকুমেন্টস ও এই সম্পর্কিত যাবতীয় নথি। মানি লন্ডারিংয়ে মানিক ভট্টাচাৰ্যের ইনভল্ভমেন্ট ওই সব ডিজিটাল ডকুমেন্টসে স্পষ্ট। তাতে অযোগ্য প্রাথীদের টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়াতে মানিকের ভূমিকা স্পষ্ট বলে দাবি ইডির।
advertisement
আরও পড়ুন: ৫৮০০০ বেআইনি চাকরি! পাওয়া গিয়েছে সমস্ত প্রমাণ, মানিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ইডি
বেআইনি ভাবে প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগে যে টাকা পেতেন মানিক, সেই টাকা দিয়ে সম্পত্তি কিনেছিলেন মানিক ভট্টাচাৰ্য, ইডি সূত্রে এমনই খবর। তিনি মূল চাবিকাঠি এই দুর্নীতির। নিয়োগ দুর্নীতির সমস্তটায় মানিকের প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে দাবি ইডির। বেআইনি ভাবে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে যে টাকা এসেছিল মানিক ও তাঁর আত্মীয়দের কাছে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টয়ে, সেই মানি লন্ডারিং খুঁজে বের করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য ইডির।
আরও পড়ুন: 'বিলম্বিত বোধোদয়', তাপস রায়কে বিস্ফোরক আক্রমণ দিলীপের! তোলপাড়
মানিক ভট্টাচাৰ্য ষড়যন্ত্রকারী। এই দুর্নীতিতে তার প্রধান ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি ইডির। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে বেআইনি ভাবে শিক্ষক নিয়োগ করেছিল বিপুল টাকার পরিমাণে, মানিকের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ ইডির।মানিক ভট্টাচাৰ্যকে ইডি হেফাজতে দফায় দফায় জেরা করে ইডি জানতে চাইছে এই বেআইনি ভাবে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির কোটি কোটি টাকা কোথায় কোথায় রয়েছে।মানিকের সঙ্গে অন্যান্য অপরিচিতদের যে যৌথ অ্যাকাউন্ট রয়েছে, সেই অ্যাকাউন্টগুলিতে কালো টাকা সাদা করানোর জন্য কী একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল? এমনকি আত্মীয়দের একাধিক অ্যাকাউন্টয়ের উপর নজর ইডির।