TRENDING:

Tet Scam | Tapas mandol: ২১ এজেন্ট নিয়ে ছিল তাপসের কারবার! মাকড়সার মতো রাজ্যে ছড়িুয়েছিল দুর্নীতির জাল

Last Updated:

সূত্রের খবর, এজেন্টরা কোটি কোটি টাকা বেআইনি ভাবে তুলেছে চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে। তাপস-নীলাদ্রিকে জেরা করে এজেন্ট ও সাব এজেন্টদের তালিকা তৈরি করছে সিবিআই 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: চন্দন মণ্ডলের পরে এবার তাপস মণ্ডলের এজেন্ট যোগ! সিবিআই সূত্রের খবর, বেআইনি নিয়োগের জন্য চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে টাকা তুলে দিতেন এই এজেন্ট এবং সাব এজেন্টরাই। তাই এবার তাপসের এজেন্টদের উপরেও বিশেষ নজর দিতে শুরু করেছেন তদন্তকারীরা।
advertisement

সিবিআই সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত তাপসের কাছ থেকে ২১ জন এজেন্ট, সাব এজেন্টদের নাম পাওয়া গিয়েছে। তাপসের এজেন্ট নীলাদ্রি ঘোষকে সিবিআই গ্রেফতার করে এই সাব এজেন্টদের নামের একটি তালিকা তৈরি করছে। বিভিন্ন প্রাইভেট বিএড, ডিএলএড কলেজে অ্যাসোসিয়েশন (অল বেঙ্গল টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন)-এর মাথা তাপসের হয়ে এই এজেন্টরাই বেআইনি ভাবে চাকরির পাইয়ে দেওয়ার নামে চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা তুলত। এই টাকা প্রথমে যেত টাকা তাপসের হাতে। তার বদলে এজেন্টদের মিলত কমিশন। এজেন্ট মারফত চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া টাকা এর পরে যেত কখনও কুন্তল ঘোষ, কখনও মানিক ভট্টাচাৰ্যর কাছে।

advertisement

আরও পড়ুন: ফের ভাইরাস-আতঙ্ক! জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট! এক্কেবারে করোনার মতো, বাচ্চাদের সামলে..

কিছু দিন আগে চন্দন মণ্ডল সহ ছয় জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। সিবিআই সূত্রের খবর, আলি ইমাম ৬ কোটি ৭০ লক্ষ, কৌশিক ঘোষ ১কোটি  ৯০ লক্ষ,  শাহিদ ইমাম ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা তুলেছিলেন বিভিন্ন চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে।

advertisement

সিবিআইয়ের দাবি, কুন্তল - তাপস - নীলাদ্রি এরা প্রত্যেকে টাকা তুলেছেন চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে। কাকে টাকা দিয়েছেন? কোন প্রভাবশালীর কাছে সেই টাকা গেল? সেই তথ্য জানতে তিন জনকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা দরকার বলে মনে করছে সিবিআই।

টেট দুর্নীতি মামলায় ধৃত মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিল বিশেষ সিবিআই আদালত। একই সঙ্গে কুন্তল ঘোষ এবং নীলাদ্রি ঘোষের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

advertisement

আরও পড়ুন: 'পাহাড়ে হোক গণভোট', বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আলোচনায় দাবি বিজেপি বিধায়কের

কুন্তল ঘোষকে আগেই গ্রেফতার করেছিল ইডি। সোমবার প্রথমবার তাঁকে হেফাজতে নিল সিবিআই। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বাকি ধৃত কৌশিক ঘোষ, শেখ আলি ইমাম, আবদুল খালেক, শহিদ ইমামকে দু’মাস পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।

গত রবিবার মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল এবং অভিযুক্ত এজেন্ট নীলাদ্রি ঘোষকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছিল সিবিআই। সকাল ১১ টা থেকে টানা ৫ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে অবশেষে বিকেল নাগাদ গ্রেফতার করা হয় তাপস এবং নীলাদ্রি দুজনকেই।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

ARPITA HAZRA

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Tet Scam | Tapas mandol: ২১ এজেন্ট নিয়ে ছিল তাপসের কারবার! মাকড়সার মতো রাজ্যে ছড়িুয়েছিল দুর্নীতির জাল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল