গতকালই ২৬৯ জনকে কলকাতা হাইকোর্টে মামলায় পার্টি করার জন্য তথ্য চেয়ে পর্ষদকে চিঠি পাঠান মামলাকারীর আইনজীবীরা। তারপর আজ সুপ্রিম কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন ২৬৯ জন চাকরি হারানো শিক্ষক।
আরও পড়ুন: এক কামড়েই সব শেষ! মৃত্যু চার বছরের শিশুকন্যার, ঘরের মধ্যেই লুকিয়ে ছিল বিষাক্ত ঘাতক
প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় ২৬৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের নির্দেশের পরই মামলায় তাদের যুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে তথ্য চেয়ে চিঠি দেয় মামলাকারীদের আইনজীবীরা। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা হয়েছিল এবং ২০১৬ সালে প্রকাশিত হয় মেধাতালিকা। ২০১৭ সালে অতিরিক্ত একটি মেধাতালিকাও প্রকাশিত হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রেমের পরিণতি মৃত্যুতে, ভাঙড়ের এক মাসের আগের খুন সামনে নিয়ে এল ভয়ঙ্কর সত্য!
কিন্তু, দ্বিতীয় তালিকাতে অনিয়ম হয়েছে অভিযোগ তুলে কলকাতা আদালতে মামলা দায়ের হয়। সেই মামলার প্রেক্ষিতে ২৬৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। এ বিষয়ে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল টেটে ২৬৯ জন চাকরিপ্রাপককে অতিরিক্ত এক নম্বরের কারণ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ স্পষ্ট করতে পারেনি। এই বিষয়ে কোনও নথিও সেভাবে দেওয়া হয়নি। এরপরেই ২৬৯ শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই নির্দেশের উপরও ১৮ অক্টোবর স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। তবে সিবিআই তদন্তে কোনও বাধা দেয়নি শীর্ষ আদালত। যদিও সিবিআইকে বলা হয়েছে তদন্ত রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে।