শুক্রবার বাজারে জ্যোতি আলুর দাম ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।শনিবার কোথাও কোথাও জ্যোতি আলুর ২১ থেকে ২২ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু রবিবার জ্যোতি আলুর দাম ২৪ টাকা কেজি, নতুন আলুর দাম ৩০ টাকা কেজি ছিল। অন্যদিকে, চন্দ্রমুখী আলুও ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। ৪ দিনের মধ্যে একলাফে কেজি প্রতি ৪ টাকা বেড়ে যাওয়া নিয়ে আশঙ্কা করছেন সাধারণ ক্রেতারা। কারণ আলুর দামটা অন্যান্য সবজির থেকে অনেকটা কম হওয়ার জন্য প্রায় প্রতি বাড়িতেই রান্নায় আলুর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে কবিতা উৎসব! উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৫০ জন কবি
হঠাৎ করে আলুর দাম কেন এট বেড়ে গেল?এই নিয়ে টাস্ক ফোর্সের রবীন্দ্রনাথ কোলেকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি বলেন, “বৃষ্টির জন্য চাষিরা ভয় পেয়ে গিয়েছে, যে মাঠের আলু নষ্ট হয়ে যাবে। তাই দাম বেড়েছে বলে মনে হয়। তবে সোমবার আমরা খোঁজ খবর নেব তারপর সিদ্ধান্ত নেব আবার কোন কোন বাজারে গিয়ে সার্ভে করা যায়।”
আরও পড়ুন: অসময়ে বৃষ্টির জেরে ব্যাপক ক্ষতি আলু চাষের! চোখে জল কৃষকদের
এবার আলুর দাম অগ্নি মূল্য হওয়ার আগেই বাজারে নামতে চাইছে টাস্ক ফোর্স। তবে পেঁয়াজের দামটা বেশ কিছুটা কমে যাওয়ায়, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। অন্যদিকে,বাংলাদেশে দুদিন পেয়াঁজ সরবরাহ না হওয়ার ফলে, সেখানকার বাজারে পেয়াঁজের দাম ২২০-২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া শুরু হয়েছে। তবে রাজ্যে আলুর দাম আবার চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে না তো! এটাই এখন প্রশ্ন।