শেষ পর্যন্ত অবশ্য ওই মাংস পরীক্ষা করে যে তথ্য উঠে এল, তাও যথেষ্ট চাঞ্চল্যকর৷ উদ্ধার হওয়া মাংসের ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওই মাংস সম্ভবত কোনও সরীসৃপের৷ প্রাথমিক অনুসন্ধানে চিকিৎসকদের ধারণা, গোসাপের মাংস এবং হাড় ভরা ছিল ওই বস্তায়৷
advertisement
যদিও কীভাবে গোসাপের ছাল ছাড়ানো মাংস ওই বস্তার ভিতরে ভরা অবস্থায় জোকা ইএসআই হাসপাতালে এল, তা ভাবিয়ে তুলেছে পুলিশকে৷ কোথা থেকে ওই মাংস এল, তা জানতে মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করতে চলেছে পুলিশ৷
এ দিন সকালে জোকা ইএসআই হাসপাতালের ভিতরে একটি কুকুরকে বস্তায় ভরা ওই মাংস টানাটানি করতে দেখা যায়৷ হাসপাতালের ক্যান্টিনের কর্মীরা প্রথম এই দৃশ্য দেখেন৷ এর পরই বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনেন তাঁরা৷ হাসপাতাল থেকেই খবর দেওয়া হয় ঠাকুরপুকুর থানায়৷ মাংস এবং হাড় ভর্তি ওই বস্তা উদ্ধার করে বেহালার বিদ্যাসাগর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় পুলিশ৷