হাওয়ালার মাধ্য়ামে টাকা পাচার করা হচ্ছিল বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান পুলিশের। কোথা থেকে টাকা নিয়ে কোথায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছিল, ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: সন্দেহভাজন জঙ্গির ডায়েরিতে লেখা আইএস-এর শপথবাক্য, সাদ্দাম-সৈয়দকে নিয়ে বাড়ছে রহস্য
পুলিশ সূত্রে খবর, এ দিন বিকেলে ৪০/১ স্ট্র্য়ান্ড রোড এলাকায় তিন জন ব্য়ক্তিকে দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের গুন্ডা দমন শাখার আধিকারিকদের। ওই তিনজনকে আটকে প্রশ্ন করতে শুরু করলেও তারা সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেনি। এর পরেই তাদের কাছে থাকা দু'টি ব্য়াগ খুলে তল্লাশি করতেই তার ভিতর থেকে তাড়া তাড়া পাঁচশো টাকার বান্ডিল বেরিয়ে আসে।
advertisement
আরও পড়ুন: অনুব্রতর চিন্তা কমছেই না, ফের পিছোল মামলার শুনানি!
সঙ্গে সঙ্গে ওই তিনজনকে আটক করে লালবাজারে নিয়ে আসা হয়। দেখা যায়, ব্য়াগের ভিতরে সব মিলিয়ে প্রায় ৪৩ লক্ষ টাকারও বেশি রয়েছে। ধৃতদের বিরুদ্ধে বড়বাজার থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে। ওই টাকা কোথায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছিল, টাকাই বা কার, ধৃতদের সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। তবে এর সঙ্গে হাওয়ালা যোগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই বড়বাজার এলাকায় বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে নগদ ৫৯ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিল পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছিল ৯ জনকে।