আরও পড়ুন– রাশিফল ১৫ ফেব্রুয়ারি; দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ
বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় এও বলেন, ‘‘সেই সময় অনেকেই খালি পায়ে ছিলেন। তারা পুলিশ নাকি সিভিক পুলিশ, নাকি তৃণমূলী হার্মাদ, তা নিয়ে আমাদের যথেষ্টই প্রশ্ন রয়েছে। সুকান্ত বাবু যখন অসুস্থ হয়ে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েছেন তখন আধ ঘণ্টা হোটেলের ভেতর তাঁকে পুলিশের তরফে আটকে রাখা হয়। দীর্ঘক্ষণ পরে পুলিশের গাড়িতে সুকান্ত মজুমদারকে একপ্রকার অপহরণের কায়দায় হাসপাতালের উদ্দেশ্য নিয়ে রওনা দেয় রাজ্য পুলিশ। চিকিৎসার জন্য তাঁকে টাকির হোটেলের ভেতর থেকেও বের হতে দেওয়া হয়নি পুলিশের তরফে। আমাদের রাজ্য সভাপতির যাতে প্রাথমিক চিকিৎসা পেতে দেরি হয় তার জন্যই তাঁকে নানাভাবে হেনস্থা করা হয়।’’
advertisement
বুধবার ইছামতির তীরে সরস্বতী পুজো আয়োজনের পর টাকি থেকে সন্দেশখালি যাওয়ার চেষ্টা করেন সুকান্ত মজুমদার ৷ তখনই পুলিশ বাধা দিলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়৷ ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বিজেপির অভিযোগ, পুলিশের ধাক্কাতেই পড়ে গিয়ে আহত হন সুকান্ত মজুমদার৷ ঘটনাস্থলেই সংজ্ঞা হারান তিনি ৷ সংজ্ঞাহীন অবস্থাতেই বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে প্রথমে বসিরহাটে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ সেখানে অক্সিজেন দেওয়া হয় তাঁকে, বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষাও করেন চিকিৎসকরা ৷ যদিও চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে বিজেপির পক্ষ থেকেই সুকান্ত মজুমদারকে কলকাতার হাসপাতালে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেওয়া হয় ৷ বর্তমানে কলকাতার বাইপাস লাগোয়া অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বঙ্গ পদ্ম সভাপতি।