আইপিএস কিংবা আইএসের গাড়ির সামনে খোদাই করা যে প্লেট থাকে সেটাও পাওয়া যাবে। তবে সেটা হাসনাবাদ থেকে বানিয়ে আনা হয়। যে দোকানে এদিন নিউজ এইট্টিন বাংলা গিয়েছিল সেখান থেকেই দেবাঞ্জন আইপিএস, আইএএস লেখা বা খোদাই করা সমস্ত কিছু নিয়ে যেত। আর এর সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিল গড়িয়াহাটের জাকির নামে এক ব্যক্তি। দেবাঞ্জনের বাড়ি থেকে যে সমস্ত বিএসএফ ও পুলিশের ধাতুর লোগো উদ্ধার হয়েছে, সেগুলো সব এখান থেকেই কেনা হয়েছিল। দোকানদার এদিন সবই স্বীকার করেচেন।
advertisement
দেবাঞ্জন ২০১২ সাল থেকে এই দোকানের খদ্দের। কলকাতায় যে সমস্ত নিষিদ্ধ জিনিস খোলা বাজারে পাওয়া যায় না, সেটা এই বাবন কুমার রায়ের কাছে এলে পাওয়া যায়। উনি প্রথমটা ভয় পেয়েছিলেন। তবে পরে ধাতস্থ হয়ে যান এবং টাকার বিনিময়ে আমাদের সমস্ত জিনিসপত্র বিক্রি করেন। ভুয়ো লোগো,অফিসার নিয়ে যেখানে সারা পশ্চিমবঙ্গ উত্তাল, সেখানে ওই মার্কেটে আমরা গিয়েই অনায়াসে কিনে ফেললাম পুলিশের লোগো, টুপি।শিয়ালদহর এই জায়গায় এমন অনেক নিষিদ্ধ জিনিসপত্র পাওয়া যায়। ওখানে সরকারি লোকজনেরও যাতায়াত রয়েছে। ওই দোকানদাররা দাবি করছিলেন, এখন একটু কড়াকড়ি। তাই বিক্রি হচ্ছে লুকিয়ে। তবে প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে।