শুধু তাই নয়, কতজন ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট আছেন, সাইক্রিয়াটিক সোশ্যাল ওয়ার্কার কতজন নিয়োগ হয়েছে সেই হাসপাতাল মেডিক্যাল কলেজগুলোতে, রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগুলি থেকে সেই তথ্য চাইল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। মানসিক রোগের চিকিৎসা রাজ্যের বাকি হাসপাতালগুলিতে পর্যাপ্ত রয়েছে নাকি, তা জানতে চায় নবান্ন।
আরও পড়ুন: ইডির সামনে ৫৫ ঘণ্টার জেরা, জনসমক্ষে এসেই চমকে দিলেন রাহুল গান্ধি! দিলেন বড় চ্যালেঞ্জ
advertisement
তার জেরেই স্বাস্থ্য দফতরের তৎপরতা বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। প্রতিটি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপালদের বলা হয়েছে দ্রুত এই তালিকা পাঠাতে। নবান্ন চায় প্রত্যেকটি হাসপাতালেই পর্যাপ্ত মানসিক চিকিৎসা বন্দোবস্ত রাখতে। তার জন্যই এই তৎপরতা বলে সূত্রের খবর।
আরও পড়ুন: দোকানে ঢুকল মহিলা, চার দিন আর খোঁজ নেই! নিউ টাউনে মহারহস্য
পাভলভ-কাণ্ডে ইতিমধ্যেই শোকজের জবাব দিয়েছেন সুপার। মঙ্গলবার দু’পাতার উত্তর দিয়েছেন পাভলভ মানসিক হাসপাতালের সুপার গণেশ প্রসাদ। গতকাল তাঁকে তলব করা হয়েছিল স্বাস্থ্য ভবনে। সেই মতো স্বাস্থ্য ভবনে যান সুপার। সূত্রের খবর, পাভলভ সম্পর্কে যা যা জানতে চাওয়া হয়েছিল, তার যথাযথ ব্যাখ্যা সুপার শোকজের জবাবে দিয়েছেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রোগীদের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আটকে রাখা হয়েছে, খাবারও দেওয়া হচ্ছে নিম্ন মানের। সম্প্রতি এমনই নানা অভিযোগ উঠেছে পাভলভ মানসিক হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এই নিয়ে সুপারের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছিল। স্বাস্থ্য দফতরের পর্যবেক্ষণ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, হাসপাতালের অন্ধকার এবং স্যাঁতসেঁতে দু’টি মাত্র ঘরে ১৩ জন রোগীকে বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। ওই ঘরটির অবস্থাও বিপজ্জনক।