এর আগে সিবিআই-ও জেরা করেছে পরেশকে৷ এই প্রথমবার ইডি-র মুখোমুখি হলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী৷
আরও পড়ুন: বড় খবর! বায়োমেট্রিক অ্যাটেনডেন্স, ফেস স্ক্যান, প্রাথমিকের টেট পরীক্ষায় একাধিক নিরাপত্তা
২০১৬ সালের এসএসসি-র মেধা তালিকায় বেআইনি ভাবে অঙ্কিতার নাম ঢোকানো হয়েছিল বলে অভিযোগ৷ এর বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হন ববিতা সরকার নামে এক চাকরিপ্রার্থী৷ শেষ পর্যন্ত অঙ্কিতাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে ববিতা সরকারকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়৷ একই সঙ্গে অঙ্কিতার সমস্ত বেতনও দু'টি কিস্তিতে ববিতা সরকারকে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট৷
advertisement
আরও পড়ুন: 'এই জ্ঞান থাকা উচিত!' মমতাকে বামেদের থেকে শেখার পরামর্শ বীরভূমের তৃণমূল নেতার
এই ঘটনা যখন ঘটে, তখন পরেশ অধিকারী রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন৷ অভিযোগ ওঠে, মন্ত্রী হিসেবে প্রভাব খাটিয়েই মেয়েকে বেআইনি ভাবে চাকরি পাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন পরেশ৷ যদিও হাইকোর্টের নির্দেশে অঙ্কিতার চাকরি যাওয়ার পরই মন্ত্রিত্ব থেকে সরানো হয় পরেশকে৷ এবার ইডি-র মুখোমুখি হতে হলে রাজ্যের তৃণমূল বিধায়ককে৷
এ দিন বেলা এগারোটা নাগাদ ইডি দফতরে আসেন তিনি৷ তার পর থেকে পরেশ অধিকারীকে টানা জেরা শুরু করেন গোয়েন্দারা৷ মেয়েকে চাকরি পাইয়ে দিতে তিনি কোনও আর্থিক লেনদেন করেছিলেন কি না, মেখলিগঞ্জের বিধায়কের থেকে তা জানাই ইডি-র উদ্দেশ্য৷