তা হলে হিসাব হচ্ছে, একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যদি চারটি আলাদা বুথ থাকে, তা হলে সেই চারটিতে চারজন কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্য ও চারজন রাজ্য বাহিনীর সদস্য থাকবেন৷
রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কাজে লাগাতে হবে, সেই দাবি তুলেছিল বিরোধীরা৷ সেই নেই আদালতে মামলাও হয়৷ আদালত নির্দেশ দেয়৷ আদালতের নির্দেশের ভিত্তিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রের কাছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আবেদন করে৷ সেই মতো বেশ কয়েকধাপে রাজ্যে বাহিনী এসে পৌঁছয়৷
advertisement
আরও পড়ুন: মলয়ের পথ ধরলেন সায়নী, চিঠিতে উল্লেখ সেই ‘একই কথা’! সকলকে চমকে দিলেন তৃণমূল নেত্রী
আরও পড়ুন: আর অপেক্ষা নয়, বৃহস্পতিতেই হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন মমতা! হবে অপারেশন
তার পরেই একটি নির্দেশ আসে কমিশনের তরফ থেকে৷ সেই নির্দেশ নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়৷ সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী বুথে থাকা নিয়ে স্পষ্ট কোনও নির্দেশ না থাকায় তৈরি হয় ঝামেলা৷ বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে কি না, তা নিয়েও ঝামেলা হয়৷ শেষ পর্যন্ত নির্দেশ দেওয়া হল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে৷
আগামী ৮ জুলাই রাজ্যে একটি দফায় পঞ্চায়েত নির্বাচন৷ তার পর ১১ জুলাই সেই নির্বাচনের ভোট গণনা৷ বিরোধীদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, নির্বাচনের গণনার পরেও যেন কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হয়৷ বিধানসভা নির্বাচনের পর একাধিক ক্ষেত্রে ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগ করেন বিরোধীরা৷ সেই কথা মাথায় রেখেই এ বারেও নির্বাচনের পরেও কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে দেওয়ার দাবি জানানো হয়৷