ইডির দাবি, এই আজাদ হোসেনের একাধিক অ্যাকাউন্টে গত তিন থেকে চার বছরের মধ্যে নগদে ৫০ কোটি টাকা দফায় দফায় জমা পড়েছে। এখানেই শেষ নয় আজাদের বিরুদ্ধে ভিসা ম্যানিপুলেট অর্থাৎ ভুয়ো ভিসা তৈরির তথ্যও সামনে এসেছে। ইডির দাবি, ইউরোপিয়ন দেশের ভিসা তৈরি করাতেন এই পাক নাগরিক, আজাদ। ইউরোপ ছাড়াও দুবাই, মালয়েশিয়া ও সৌদির জন্য ভিসা ও পাসপোর্ট তৈরি করে দিয়েছে আজাদ এমনটাই ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘টিটিই’ এবং ‘টিসি’-র মধ্যে পার্থক্য কী বলুন তো…? অধিকাংশই ‘ভুল’ বলছেন, আপনি জানেন?
আজাদ পাসপোর্ট ও ভিসা তৈরির বিনিময়ে যে টাকা পেতেন সেই টাকা সহযোগীদের নামে তৈরি অ্যাকাউন্টে নগদে জমা পড়েছে বলেই ইডির সন্দেহ। ইতিমধ্যেই ধৃত আজাদের কাছে থেকে ২৬ হাজার অডিও ক্লিপ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে যা ফরেন্সিক করাতে চায় ইডি। আজ মঙ্গলবার বিশেষ আদালতে আজাদের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়েছে ইডির তরফে। জেলে গিয়ে আজাদকে জেরা করতে চায় ইডি।