আরও পড়ুন: চাকরিহারাদের বিক্ষোভে প্রথম সারিতে তিনি, SSC-র ‘যোগ্য’ তালিকায় নাম নেই খোদ চিন্ময় মণ্ডলেরই
বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরে বিতানের স্ত্রী সোহিনী সন্তানকে দেখিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বললেন, “ওর চোখের সামনে ওর বাবাকে মেরেছে।” কিন্তু তার কিছু সময় পরেই বদলে যায় পরিস্থিতি। সোহিনীর সামনেই জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হন বিতান।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘বড়’ অ্যাকশন শুরু, পহেলগাঁওয়ের ৬০ কিমি দূরে কাদের খোঁজ পেল সেনা! কুলগাঁওয়ে চলছে লড়াই
বুধবার সন্ধ্যায় তাঁর দেহও ফিরেছে কলকাতায়। বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরে বিতানের স্ত্রী সোহিনী সন্তানকে দেখিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বললেন, “ওর চোখের সামনে ওর বাবাকে মেরেছে।” বুধবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ কলকাতার দুই বাসিন্দার দেহ নিয়ে বিমান পৌঁছানোর কথা ছিল দমদম বিমানবন্দরে। তবে সময়ের কিছু আগেই বিমান পৌঁছে যায় দমদম বিমানবন্দরে। বিতান এবং সমীরের দেহ বিমানবন্দর থেকে শববাহী শকটে করে তাঁদের বাড়ির উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এরপরে বিতানের দেহ তাঁর ফ্ল্যাটে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই সময় হাজির ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এবং সাংসদ সায়নী ঘোষ।