সূত্রের খবর, নোয়াপাড়া থেকে দমদম ক্যান্টনমেন্ট (২.৮৪ কিমি) হয়ে বিমানবন্দর অংশে পরিদর্শনের পর কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি ছাড়পত্র দিয়েছেন। দমদম ক্যান্টনমেন্ট থেকে কলকাতা বিমানবন্দর মেট্রো স্টেশন (৪.২০ কিমি) অংশে গত শনিবার কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটির পরিদর্শন করে ছাড়পত্র দিয়েছেন। পরিদর্শনের পরই নোয়াপাড়া থেকে ভায়া দমদম ক্যান্টনমেন্ট কলকাতা বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রো চাকা গড়াবে। মোট ৫টি প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ১ এবং ২ নম্বর প্ল্যাটফর্ম চালু করা হচ্ছে। নোয়াপাড়া থেকে বারাসত পর্যন্ত সম্পূর্ণ মেট্রো পরিষেবা শুরু হয়ে গেলে ৩, ৪ এবং ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম কাজকর্ম বা পরিষেবার চালু করে দেওয়া হবে।
advertisement
মোট ৫টি গেট থাকছে এই জয় হিন্দ মেট্রো স্টেশনে।
যার মধ্যে ১ নম্বর প্রবেশদ্বারটি একেবারেই বিমানবন্দরের গেটের মুখে।
২ নম্বর গেট থাকছে ট্যাক্সি পার্কিং স্ট্যান্ডের কাছে।
৫ নম্বর গেটটি যশোর রোডের একদম নিকটে থাকছে। যাতে বাস থেকে নেমেই সাবওয়ে ব্যবহার করে মেট্রোতে পৌঁছে যেতে পারেন সাধারণ মানুষ।
৩ এবং ৪ নম্বর গেট থাকছে আড়াই নম্বর গেট এবং পুলিশ ব্যারাকের অংশের দিকে।
জয় হিন্দ মেট্রো স্টেশনে থাকছে ৬টি সিঁড়ি, ৬টি লিফ্ট, ৯টি চলমান সিঁড়ি বা এসক্যালেটর।
বিমানবন্দরের দিকে যে সাবওয়ে, সেখানে থাকছে ৩টি সিঁড়ি, ৪টি লিফট, ৬টি এসক্যালেটর।
যশোর রোডের দিকে থাকা সাবওয়েতে থাকছে ২টি সিঁড়ি, ২টি লিফট, ৩টি এসক্যালেটর।
বিমানবন্দরের দিকে থাকছে ৩৩০ মিটার লম্বা এবং ১১ মিটার চওড়া সাবওয়েযশোর রোডের দিকে সাবওয়ে ২৭০ মিটার লম্বা এবং ১৩ মিটার চওড়া।
বৃহৎ মেট্রো স্টেশন ছাড়াও তৈরি করা হচ্ছে ৪৮ মিটার ইয়ার্ড। যা দেশের মধ্যে বৃহত্তম। থাকছে ৭টি লাইন।