আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিরোধী বৈঠকে থাকছে না তৃণমূল! কোন অঙ্ক কষছে ঘাসফুল শিবির
পুলিশ সূত্রে খবর, সরশুনা কলেজের বিএ সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্রী ছিল ওই তরুণী। ছাত্রীর ঘর থেকে একটি বোতল বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। ওই জলের বোতলেই বিষ মিশিয়ে সে খেয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান পুলিশের। মৃতার বাবা জানিয়েছেন, শুক্রবার সকালে তিনি কাজে বেরোছিলেন। সে সময় ঘর থেকে সাইকেল বের করার জন্য অনেকবার ডেকেও সাড়া মেলেনি। এরপর তিনি কাজে চলে যান। বেলা পর্যন্ত সাড়া না মেলায় পরিবারের অন্যান্যরা ডাকাডাকি করে। এরপর ঘরের দরজা ভেঙে দেখে নিথর দেহ পড়ে রয়েছে। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে।
advertisement
পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে, মেয়ে রাতে ফোনে নিজের ঘরে কথা বলত। সম্পর্ক বিষয়ে পরিবারের কাছে পূজা কখনোই কিছু বলত না। "মৃতার দিদি জানান, দিদি বোন দুজনের মতের মিল ছিল না। তাই বোনের ব্যক্তিগত বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। এলাকাবাসী জানাচ্ছেন, পূজা পড়াশোনায় ভালো ছিলেন। সরশুনা কলেজে তিনি বিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। কী কারণে তাঁর মৃত্যু সংশয় প্রকাশ করেছে মৃতার পরিবার। তাঁদের দাবি, ঘটনার আগের দিন স্বাভাবিক ব্যবহার করেছিল। টিউশন পরিয়ে রাত আট নাগাদ ফেরেন। এরপর খাওয়া দাওয়া করেন। হটাৎ কী কারণে কীভাবে মৃত্যু তা নিয়ে ধন্দে পরিবার। সম্পর্কের টানাপড়েন নাকি অন্য কোনো কারণে মৃত্যু খতিয়ে দেখছে হরিদেবপুর থানার পুলিশ।
ARPITA HAZRA