২০১০-র ৩ জুন খুন হন ৩ ভাই ৷ এই তিন ভাই CPIM করতেন৷ সেসময় মণিরুল ইসলাম ছিলেন ফরোয়ার্ড ব্লকে। ২০১১ সালে তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার আগেই দলবদল করে তৃণমূলের হয়ে নির্বাচনে লড়াই করেন ৷ আর নির্বাচনে জিতে বিধায়কও হন ৷ এরপর ২০১৪ সালে সাঁইথিয়ার এক জনসভায় মণিরুল বলেছিলেন যে সিপিআইএমের সমর্থক তিন ভাইকে পায়ের তলায় পিষে মেরেছেন তিনি। কিন্তু সেসময়ে তিনি তৃণমূলে ছিলেন এবং চার্জশিটেও তাঁর নাম ছিল না।
advertisement
আরও পড়ুন - ‘এক দো তিন’ -র গানে শরীরি হিল্লোলে মাতোয়ারা করলেন বিদেশিনিরা, ভিডিও বিদ্যুতের গতিতে ভাইরাল
তবে নিহতদের পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে নতুন করে খুনের মামলা শুরু হয়। তিনমাসের মধ্যে চার্জশিট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এরপরেই পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্তকারী আধিকারিক সর্বজিৎ বসু বোলপুর আদালতে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দেন। ওই সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে নাম রয়েছে বিজেপি নেতা মুকুল রায়, মণিরুল ইসলাম-সহ ২৩ জনের।
মুকুল রায় অবশ্য গোটা ঘটনাকেই তৃণমূলের প্রতিহিংসা বলেছেন। কারণ এই মুহূর্তে মণিরুল ও মুকুল দু‘জনেই বিজেপিতে রয়েছেন ৷ তৃণমূলের হয়ে লাভপুরের বিধায়ক থাকার পরেও এই বছরের মে মাসে মণিরুল বিজেপিতে যোগ দেন ৷ আর আগেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন মুকুল রায় ৷
আরও দেখুন