শহরের ব্যস্ততম রাস্তা ই-এম বাইপাস। বেশিরভাগ অফিসযাত্রী মানুষের যাতাযাতের প্রধান মাধ্যম এই রাস্তা। সল্টলেক বা নিউটাউনের তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্রে যাঁদের অফিস, তাঁদের ভরসা এই রাস্তা। আবার রুবী, ভিআইপি, চিংড়িহাটা গেলেও এখান দিয়েই যেতে হয়। কিন্তু মাঝেমাঝেই এই রাস্তায় দুর্ঘটনার খবর সামনে আসে। এর মধ্যে কালিকাপুর এলাকায় একাধিক দুর্ঘটনার খবর সামনে এসেছে। মোট ১৮টি দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকা রয়েছে এই রাস্তায়। এমনকি ই-এম বাইপাসেই দুর্ঘটনায় আহত হন ট্যাংরার দে পরিবারের সদস্যেরা। সেই দুর্ঘটনার তদন্তে নেমেই ট্যাংরার ওই ঠিকানায় পৌঁছন পুলিশ আধিকারিকরা৷
advertisement
আরও পড়ুন: পকেটে ৩৩০ টাকা, অমৃতসরে পাকিস্তান সীমান্তের কাছে ঘুরছিলেন বৃদ্ধ! ঠিক চিনে নিল বিএসএফ
আরও পড়ুন: পকেটে ৩৩০ টাকা, অমৃতসরে পাকিস্তান সীমান্তের কাছে ঘুরছিলেন বৃদ্ধ! ঠিক চিনে নিল বিএসএফ
চালকদের বারাবার সতর্ক করা হয়। রাস্তার ধারে ধারে লেখা থাকে সতর্কবার্তা। তবু দুর্ঘটনা কমানো যাচ্ছে না। এদিন চালক কোনওক্রমে উল্টে যাওয়া গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন। পরে বেলেঘাটা ট্র্যাফিক গার্ডের পুলিশ রেকার ভ্যান দিয়ে গাড়িটি রাস্তা থেকে টেনে সোজা করে এবং সরিয়ে দেয়। এরপর বাইপাসের উত্তর দিকের লেনে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।