মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, এই টাস্কফোর্সে রয়েছেন নন্দিনী চক্রবর্তী, প্রভাত মিশ্র, বিবেক কুমার, রাজীব কুমার, মনোজ ভর্মা। মমতা বলেন, ‘‘যাওয়ার আগে সিএস, ডিএম, এসপি-দের নিয়ে আজ মিটিং করবে। যদি কোনও প্রবলেম হয় আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে নিজেরা কোনও সিদ্ধান্ত না নিয়ে।’’
আরও পড়ুন: ‘প্রধানমন্ত্রীর কথাকে সম্মান জানিয়ে বিদেশ যাচ্ছি!’ বিরোধীদের কটাক্ষকে পাল্টা আক্রমণ মমতার
advertisement
অন্যদিকে, মন্ত্রীদের নিয়েও একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছেন মমতা৷ তিনি জানান, ‘‘দলের ব্যাপারে আপনারা জানেন সুব্রত বক্সি আছে, অভিষেক ব্যানার্জি আছে। কোনও রকম পলিসি ডিসিশন নিতে গেলে বা কোনও ঘটনা ঘটলে তারা জানাবেন। ইউকে-ও আমাদের পার্টনার ছিল BGBS-এর৷ আবার ২বছর বাদে যাব। তখন জাপানটা কনসিডার করব। Uk-এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা দীর্ঘদিনের।’’
এদিন নবান্নের বৈঠকে মমতা জানান, তিনি সাধারণত ২ বছর পরপর বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করেন৷ শেষ বিদেশ গিয়েছিলেন ২০২৩ সালে৷ তারপর এবছর৷ মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, ‘‘BGBS-এর পার্টনার কান্ট্রিগুলো যাওয়ার জন্য বলে। এইটা খুব শর্ট। ইন্ডিয়া এমবাসি এর মিটিং আছে, ২৫ তারিখে BGBS-এর মিটিং আছে, ২৪ তারিখে ইন্ডিয়া হাই কমিশনের মিটিং আছে। ২৭ তারিখে অক্সফোর্ড যাব।’’
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কেলগ কলেজে আগামী ২৭ মার্চ বক্তৃতা করবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। বিষয়, ‘সামাজিক উন্নয়ন: শিশু ও নারী ক্ষমতায়ণ’।
আগামী ২২ মার্চ লন্ডনে পাড়ি দেবেন মমতা। সাত দিনে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সেখানে ভাষণ দেবেন তিনি। একইসঙ্গে শিল্পবৈঠক করার কথাও তাঁর৷ আগামী ২৯ মার্চ তিনি কলকাতায় ফিরবেন মমতা৷