এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ''যার যা দপ্তরের দায়িত্ব, তাঁদের নিয়মিত নজরদারি করতে হবে। আমার দপ্তরের কাজ ঠিকভাবে হচ্ছে নাকি, সেটা দেখতে হবে আমাকেই। শুধু টাকা ছেড়ে দিলাম, সেটা হবে না। একটা সরকার ভালো ভাবে তখনই চলে, যখন তার কাজ ভালো ভাবে হয়। সরকারি কাজে কোনও গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না। নিজের কাজ অন্যের ঘাড়ে চাপাবেন না।''
advertisement
আরও পড়ুন: অনুব্রতকে শর্তসাপেক্ষে রক্ষাকবচ দিল কলকাতা হাই কোর্ট, তদন্তে সহযোগিতার নির্দেশ
এদিন মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বলেন, ''আমি ডিএম, এসপি-দের বলব, সিএমও গ্রিভান্সটা ভালো ভাবে দেখতে। কোভিডের সময় আমাদের কোনও আয় হয়নি। ৭৫ শতাংশ মানুষকে আমরা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দিয়েছি। ৭২ শতাংশ মানুষকে আমরা দ্বিতীয় ডোজ দিয়েছি। দুয়ারে সরকারে এখনও ৬০ -৬৫ হাজার গ্যাপ রয়েছে। দুয়ারে সরকারে আরও ৬টি প্রকল্প যুক্ত হচ্ছে। দুয়ারে সরকারে মোট ২৪ টি প্রকল্পের আবেদন নেওয়া হবে।''
আরও পড়ুন: কোভিড-বিধি মেনেই স্কুলে স্কুলে পড়ুয়ারা! খুশির মেজাজে অভিভাবক থেকে শিক্ষামহল...
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে তিনি বলেন, ''লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ১ কোটি ৭৫ লাখ মানুষকে নিয়ে আসা হয়েছে।'' তবে, এদিন স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড নিয়ে ব্যাংকগুলির ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ''স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ১৪ হাজারের আবেদন মঞ্জুর হয়েছে। সব থেকে বড় বাধা ব্যাংক গুলো। ব্যাংকগুলো সহযোগিতা করছে না। অন্য ব্যাংক গুলো দিচ্ছে না। যেন মনে হচ্ছে ব্যাংক গুলো দয়া করছে। পলিটিক্যালি নাকি ওদের কেউ বারণ করে দিচ্ছে।''