রবিবার সন্ধ্যায় আক্ষরিক অর্থেই ঝড়ের তাণ্ডব চলে উত্তরবঙ্গ জুড়ে। সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে জলপাইগুড়ি জেলার। তছনছ হয়ে গিয়েছে গোটা এলাকা। কিছুক্ষণের ঝড়েই বিপর্যস্ত হয়ে যায় এলাকা। কালবৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি-সহ একাধিক এলাকা। ঝড়ে গাছ চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে চার ব্যক্তির। আহত শতাধিক। জরুরি ভিত্তিতে রবিবার রাতেই জলপাইগুড়ি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বায়ুসেনা থেকে অনুমতি পেতেই দমদম বিমানবন্দর থেকে রওনা মুখ্যমন্ত্রীর।
advertisement
বিমানবন্দরে পৌঁছে মমতা বলেন, “আজ যে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হয়েছেন জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারের মানুষেরা, তাতে এই মুহূর্তে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার তাঁদের কাছে পৌঁছে যাওয়াটাই আশু কর্তব্য। আজকেই আমি জলপাইগুড়ি পৌঁছে যাচ্ছি। আহতদের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং প্রশাসন দিবারাত্রি আছে।”