যাবতীয় মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষদের উপস্থিতিতেই গলা তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। অধ্যক্ষদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রসঙ্গ উঠতেই খোদ মমতা বলেন, “অনেক প্রিন্সিপাল ও MSVP ঠিক ভাবে কাজ করছেন না। কিছু অধ্যক্ষ রাজনৈতিক ভাবে কাজ করছেন। একটা সরকারি কর্মচারী একজায়গায় সারাজীবন কাজ করে না।”
advertisement
একইসঙ্গে মমতা বলেন, “রেফারেল ও বেড মনিটরিং সিস্টেম নিয়ে আপনাদের মতামত আমাকে ইমেইল করে পাঠিয়ে দিন। এটাতে আমরা দেরি করতে চাই না। আপনাদের যোগদান একটা গুরুত্বপূর্ণ হবে এটায়। এই প্রসঙ্গে মুখ্য সচিব নিশ্চিত করেন, “একটা ক্যাটাগরিকে বাদ দিয়ে নিয়োগ সম্ভব হয়। বিচারাধীন বিষয় ঠিক হয়ে গেলে আমরা খুব দ্রুত নিয়োগ করব। হেলথ কেয়ার সিস্টেমকেও ভাল ভাবে নিয়ে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা আছে।”
আরও পড়ুন: SORRY শব্দের ‘অর্থ’ কী বলুন তো?… ৯০% মানুষই জানে না…! আপনি জানেন?
একইসঙ্গে মমতা বলেন, ” প্রিন্সিপাল করার ক্ষেত্রে এইগুলোও দেখতে হয়। ডায়মন্ড হারবারের কেসটা আপনারা তুললেন। এইরকম ঘটনা অনেক জায়গায় ঘটেছে। উত্তরবঙ্গ মেডিকাল কলেজেও একই ঘটনা ঘটছে। একজন কে চাপ দিয়ে ইস্তফা দেওয়া করাল। এটা কি থ্রেট কালচার নয়?”
মমতা বলেন, “আমি আপনাদের সঙ্গে একমত কাজের চাপ বেড়েছে। প্রাইমারি হেলথ সেন্টারের অবস্থা শোচনীয়। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ৪৭ জনকে সাসপেন্ড করেছেন কারও সঙ্গে আলোচনা না করেই। এটা থ্রেট কালচার নয়? এবার থেকে কাউকে সাসপেন্ড করার আগে জানাবেন কেন সাসপেন্ড? ইনকোয়ারি কমিটি দেখবে।”