মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “মেট্রো স্টেশনের রং গেরুয়া করে দিচ্ছে। আমাদের চিঠি দিচ্ছে। বলছে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র গেরুয়া করে দিতে হবে। আমি বলেছি ভাগ, টাকা দিতে হবে না। আর তো তিন মাস আয়ু। ১, ২, ৩ এবার বিদায় দিন। একটা বিল পাশ করতে দেয় না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানে না। আমি নিজে গিয়ে কথা বলেছিলাম। তারপরেও সব আটকে। রাজ্য সরকারের টাকায় খাবেন, পুরস্কার দেবেন আর কালারফুল লাইফ কাটাবেন। আর বিল পাশ করতে দেবে না। যেন সব হিটলার একটা।”
advertisement
আরও পড়ুন, কোচের পদ থকে সরছেন রাহুল দ্রাবিড়! টিম ইন্ডিয়ার পরবর্তী কোচ ঠিক করে ফেলেছে বিসিসিআই
তিনি আরও বলেন, “ভিতুর দল একটা। আমি জোটের নাম দিলাম ইন্ডিয়া। পরের দিন ওরা ভারত বলা শুরু করেছে। আরে আমরাও তো ভারত বলি। মোদি বাবু সংবিধান বদলাবেন কি করে? বিএসএফ যারা পাহাড়া দেয় সীমান্ত। কয়লা কাদের নিয়ন্ত্রণে? সিআইএসএফ থাকে ওখানে। গোরু আসে ইউপি, এমপি, রাজস্থান থেকে। তখন টাকা খায় না। তখন কি খাও লজেন্স? যা বলছি শুনে রাখুন। এলাকায় গিয়ে গিয়ে প্রচার করবেন। বারবার এক কথা বলতে হবে। আজ আমাদের অনেকে জেলে। তাই নিয়ে খুব হাসছেন। পার্থ, মাণিক, বালু জেলে। যখন আপনারা থাকবেন না। তখন কোথায় থাকবেন?”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, “যাঁরা শিল্প সম্মেলন নিয়ে কটাক্ষ করেন, তাঁদের বলছি আপনারা বলে বেড়ান শিল্প সম্মেলন হয় আর কিছু হয় না। এইবারের শিল্প সম্মেলন থেকে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছি। রাজস্ব বেড়েছে আমাদের। আর এই বিনিয়োগ প্রস্তাব থেকে এক কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে।
মুখ্যসচিবকে বলেছি শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে। যাঁরা কটাক্ষ করে তাঁদের দিয়ে দিন।”