মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, শুধু ২৬শে জানুয়ারি পতাকা তুলে মনে করলেই হবে না। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসকে বিকৃত না করে, আসল ইতিহাসটা জানানো উচিত। যদি মানুষ এইটুকু বলার সুযোগ না পান তাহলে কি করে হবে? আজকের দিনে দেশ বড়ো অসহায় । বাংলাকে বাঁচিয়ে রেখেছি। ৩৬৫ দিন বাংলাকে কিছু না কিছু ফেস করতে হয়। আমরা লড়াই করে এসেছি। আমরা লড়তে পারি। অনেকে এজেন্সি এর ভয়ে পালিয়ে যায়। আমরা পালাই না। যত পারো এজেন্সি লাগাও। কিন্তু দেশ টাকে বিক্রি করে দিও না।
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যাঁরা দেশের প্রকৃত নেতা হন, তাঁদের কারোর থেকে সার্টিফিকেট নিতে হয় না। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস নেতাজিকে সব থেকে বেশি ভালবাসতেন। আমরা কতজন কে মনে রাখি। আমরা তো রাজনীতির কথা বলি। কিন্তু তাঁদের রাজনীতির মধ্যে সৌন্দর্য ছিল। দেশ নেতা কেমন হোক? নেতাজি, গান্ধীজির মত হোক। আম্বেদকর এর মত হোক, দেশবন্ধু এর মত হোক।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, "প্ল্যানিং কমিশন তৈরি করেছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র। দুর্ভাগ্যের বিষয় আজ নেই কোনও প্ল্যানিং। প্ল্যানিং কমিশনটাই তুলে দিয়েছেন। আমি তো কিছুই জানিনা। আমাকে একটু বুঝিয়ে দেবেন, কেন তুলে দিলেন?"
আরও পড়ুন, উন্নয়ন ইস্যুকে সামনে রেখেই ভোট প্রচারে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
আরও পড়ুন, ধর্মতলায় অশান্তি! নওশাদ-সহ ১৯ জনের জামিনের আর্জি খারিজ করল ব্যাঙ্কশাল আদালত
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আজ আমরা গর্ব বোধ করব না এই মাটির? যাঁদের এত কিছু আছে, তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে একটু সৌজন্য দেখাতে হয়। পার্লামেন্টের ভিতরে আমরা সমালোচনা করতাম। কিন্তু এখন যেন কেমন হয়ে গেছে? আরশোলা কামড়ালে সেন্ট্রাল দল? গত কয়েক মাসে ৫০টার মতো কেন্দ্রীয় দল পাঠিয়েছে।"