এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ''আগামী এক-দু’দিনের মধ্যে যাতে ওঁরা কাজে যোগ দিতে পারেন, তা দেখতে হবে জেলাশাসককে। ওঁদের যাতে কোনো সমস্যা না হয়, ডিএম সাহেব বিষয়টা একটু দেখে নেবেন। ওঁরা যে দিন কাজে যোগ দেবেন, সে দিন ওঁদের সঙ্গে এক জনকে পাঠিয়ে দেবেন। যাতে এ বিষয়ে কোনো ভুলভ্রান্তি না হয়।''
advertisement
আরও পড়ুন: পথেঘাটে হাত-পা বাঁধা লাশের সারি, ঠিক কী হয়েছে ইউক্রেনের বুচায়? হাড়হিম তথ্য...
প্রসঙ্গত, গত ১৯ মার্চ রাতে বীরভূমের রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে অগ্নিদগ্ধ হয়ে যাঁদের মৃত্যু হয়েছিল, তাঁদের পরিজনদের নিজের কোটা থেকে চাকরি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তা করেছিলেন বগটুই গ্রামে দাঁড়িয়েই। সেই ঘোষণা মতোই সোমবার ১০ জনকে চাকরি দেওয়া হল। বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায় নিহতদের পরিবারের সদস্যের হাতে সেই চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন।
আরও পড়ুন: পুলিশে ভরসা নয়, আরও এক সাড়া জাগানো মামলায় CBI তদন্তের নির্দেশ হাই কোর্টের!
শুধু তাই নয়, স্বাস্থ্যসাথী, লক্ষ্মীর ভান্ডারের মতো সরকারি প্রকল্পের সুযোগসুবিধাও নিহতদের পরিজনরা যাতে পান, তা-ও জেলাশাসককে দেখে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। মোট দশটি পরিবারের নিকট আত্মীয়দের চাকরি দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত গত ২৪ মার্চ রামপুরহাটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য এবং পরিবারের একজনকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়া যে সকল বাড়িগুলি আগুনে পুড়ে যায়, সেইসব বাড়ির খরচ বাবদ দু’লক্ষ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা করেন।