এক্স (পূর্বতন টুইটার)-এ মুখ্যমন্ত্রী লেখেন,
“এই খবর অত্যন্ত বেদনাদায়ক। রায় পরিবার বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম ধারক ও বাহক। উপেন্দ্রকিশোর ছিলেন বাংলার নবজাগরণের এক মহান স্তম্ভ। এই বাড়ি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই আমি বাংলাদেশ সরকার এবং সেই দেশের সকল বিবেকবান নাগরিকদের কাছে আবেদন জানাই, এই ঐতিহ্যবাহী বাড়িটিকে রক্ষা করুন। একইসঙ্গে আমি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছেও হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি।”
advertisement
বাংলাদেশের যুক্তি, এই বাড়িটি একসময় ময়মনসিংহ শিশু একাডেমি হিসেবে ব্যবহৃত হত, কিন্তু দীর্ঘদিনের অবহেলায় তা জীর্ণ অবস্থায় পৌঁছেছে। এখন সেখানেই নির্মিত হচ্ছে একটি আধা-কংক্রিট নির্মাণ, বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টার।
বাংলাদেশের পুরাতত্ত্ব দফতরের তথ্যানুসারে, বাড়িটি এক শতাব্দীরও বেশি পুরোনো। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পরে এই সম্পত্তির মালিকানা চলে যায় সরকারের অধীনে। দীর্ঘ ১০ বছর ধরে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। শিশু একাডেমির কাজ এখন ভাড়ার জায়গা থেকে পরিচালিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকার শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মোহাম্মদ মেহেদি জামান।
মাছ তো নয়, ‘মহৌষধ’! ভিটামিন D ভরপুর… খেলেই গলবে মেদ! সুগার, প্রেশার, অবসাদ নিমেষে উধাও!
তিনি আরও জানান,
“শিশুদের নিরাপত্তার কারণে বাড়িটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। ওই ভবনটি যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে, ফলে শিশুদের জন্য তা বিপজ্জনক। তাই অনুমোদন নিয়েই আমরা একটি নতুন আধা-কংক্রিট ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছি।”