বীরভূমের দাপুটে নেতার পর এবার জোড়াসাঁকোর বিধায়ক স্ত্রী লটারিতে কোটিপতি হলেন। এ ব্যাপারে কি বললেন বিজেপিনেত্রী? এ প্রসঙ্গে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এই লটারি টাকা তোলার একটা কৌশল। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা লুট করে নেওয়া হচ্ছে, গরিব মানুষের টাকা লুট করা হচ্ছে, তৃণমূলের কালো টাকা সাদা করার এটা একটা পথ। গরিব মানুষের টাকা লুট করার একটা মাধ্যম তৈরি হয়েছে এই লটারি। গরিবের টাকায় লটারি মাধ্যমে তৃণমূলের নেতাদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। এই লটারি অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত। তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রী সবাই এরসঙ্গে জড়িত রয়েছে এবং এ ব্যাপারে তদন্ত হওয়া উচিত।"
advertisement
আরও পড়ুন: পুরুষদের যৌনতার আকাঙ্ক্ষার চেয়েও বেশি প্রিয় এই ৫ বিষয়
আরও পড়ুন: বিজয় দেবেরাকোন্ডা বিবাহিত? পাত্রী তবে কে? জাহ্নবীর মন্তব্য়ে শোরগোল বলিপাড়ায়
তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে শোভন-বৈশাখী ও মুকুল রায়ের দেখা করা প্রসঙ্গে লকেট বলেন, "তৃণমূল দলটি পিসির দল ও ভাইপোর দলে আড়াআড়ি ভাগ হয়ে গিয়েছে। পিসির দলে কতজন জেলে গেল, ভাইপোর দলের নতুন করে কতজন এলো এসব চলছে। এই দলটা আড়াআড়ি ভেঙে যাচ্ছে। এখন আত্মরক্ষার জন্য, আত্মসুরক্ষার জন্য নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখতে কেউ কেউ একবার পিসির দিকে একবার ভাইপোর কাছে যাচ্ছে। এত টাকা লুট করেছে। তাঁরা আর বেশি দিন এই রাজ্য ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। আগামী দিনে মন্ত্রিসভা জেলের ভেতর থেকে সরকার চালাবে।"
মুকুল রায় বলেছেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পাশে আছেন। এ প্রসঙ্গে লকেট বলেন, "চোর ডাকাত যারা লুট করেছে তৃণমূল নেতারা তাদের পাশেই থাকবে। যাদের টাকা লুট হয়েছে সেই জনতার পাশে ভারতীয় জনতা পার্টি আছে। তৃণমূল শুধু মিথ্যে প্রতিষ্ঠিতি দিয়ে ভোট নেয়।"