সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কুণাল বললেন, ‘‘বামেরা কালীপুজাতেও বই বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে । ভাল, সামনের বছর দুর্গাপুজোয় অঞ্জলী দেবে। তার পর দুর্গার মধ্যে মমতাদিকেও খুঁজে পাবে । তারপর মমতাদির নেতৃত্বে বিজেপির বিরুদ্ধেও লড়বে। এটাই মার্ক্সবাদের সময়োপযোগী প্রয়োগ।’’ আসলে, কালীপুজোয় বই বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বামেরা। বাম নেতারা জানিয়েছেন তাদের বই শারদীয়াতে দারুণ বিক্রি হয়েছে। আর তারই রেশ ধরে এদিন এটা জানিয়েছেন কুণাল ঘোষ। গোটা ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা।
advertisement
আরও পড়ুন: অনুব্রত মামলায় সাক্ষী শতাব্দী, ফেসবুক কাকে 'সততার পাঠ' দিলেন কাজল? জোর জল্পনা
আরও পড়ুন: মানিকের ফোনে সেভ করা RK-কে? উত্তর চায় ইডি, খোঁজ উপরমহলেরও
বামেদের পুজোর সময় বইয়ের স্টল দেওয়ার রীতি অনেকদিনের৷ সাধারণত বিভিন্ন মার্কসীয় ভাবনার বহু বই সেখানে বিক্রি হয়৷ দলীয় স্তরে জনসংযোগের একটি মাধ্যম হিসাবেও এটিকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা থাকে বামেদের৷ তবে শুধু মাত্রা মার্কসীয় দর্শনের বই নয়, সিপিএমের দলীয় বিভিন্ন বই, পাশাপাশি অন্য গল্পের বইও বিক্রি করা হয়৷ এই স্টলগুলি ঘিরে মাঝে মাঝেই বিপুল জনসমাগম হয়৷ এ বারে ক্ষমতায় না থেকেও, বিধানসভায় একটিও আসন না পাওয়ার পরেও সেই বই বিক্রি করে বিপুল লাভের মুখ দেখেছে বাম দল, আর সেই কারণেই এ বার কালীপুজোয় স্টল দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে৷ মঙ্গলবার তাই নিয়েই কটাক্ষ করলেন কুণাল ঘোষ৷
আবীর ঘোষাল