গত শুক্রবার গভীর রাতে মৃত্যু হয় ছাত্র নেতা আনিস খানের। তার ঠিক পরের দিন অর্থাৎ ১৯ তারিখ থেকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তোলপাড় গোটা বাংলা। তদন্তের স্বার্থে সিট গঠন করার সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তাঁদের তদন্তে বাধা দেয় মৃতের পরিবার। বারবার আনিসের বাড়িতে গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছিল অফিসারদের। এরপর গ্রেফতার করা হয় এক হোমগার্ড ও সিভিক ভলান্টিয়ারকে।
advertisement
আরও পড়ুন: ইউক্রেনে আটকে হাজার হাজার ভারতীয় পড়ুয়া, ডাক্তারি পড়তে এই দেশ কেন এত জনপ্রিয়?
এই ঘটনার জল গড়ায় আদালত পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার আদালতের তরফে আনিস খানের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। জেলা জজের তত্ত্বাবধানেই কবর থেকে দেহ তোলা হবে আনিসের দেহ এবং করা হবে ময়নাতদন্ত। নমুনা ভিসেরা পরীক্ষার জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। আনিসের মোবাইল ফোনটি জেলা জজের মাধ্যমে সিটের হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ফেলা হবে স্পেস স্টেশন, এবার ভারতকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার! ট্যুইট ঘিরে তুমুল আলোড়ন
এদিন আনিসের বাড়ি থেকে আমতা থানা পর্যন্ত মিছিল করে আনিসের পাড়া প্রতিবেশীরা। সেই মিছিলে সামিল হয়েছিলেন আনিসের বাবা সালেম। থানার সামনেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে প্রতিবেশীরা। এদিকে, গ্রেফতার হওয়া হোম গার্ড ও সিভিক ভলে্ন্টিয়ারকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।