সিআইডি সূত্রে খবর, মহেন্দ্র আগারওয়ালের সঙ্গে এক মিডল ম্যানের মাধ্যমে অসমের ব্যবসায়ী অশোক ধানুকার টাকা কলকাতায় মহেন্দ্রর অফিসে আসে, সিআইডি সূত্রে এমনই খবর। মহেন্দ্র আগারওয়ালের সঙ্গে অসমের ব্যবসায়ী অশোক ধানুকা প্রত্যক্ষ কোনও যোগাযোগ নেই। জিজ্ঞাসাবাদে মহেন্দ্র এমনই জানান সিআইডিকে। মহেন্দ্রর কলকাতার দুই বিজনেজ ক্লাইন্টের সঙ্গে অসম ব্যবসায়ী অশোক ধানুকা কোনও লিংক আছে কিনা? জানতে চায় সিআইডি।
advertisement
আরও পড়ুন: ভর্তি নিল না এসএসকেএম, এবার কী করবেন অনুব্রত! নজর রাখছে সিবিআই
সিআইডি-র দাবি, এর পিছনে রয়েছে হাওয়ালার টাকা। এই টাকার উৎস কী? কোথা থেকে এতো টাকা এল, সেই সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করছে সিআইডি। অসমে ব্যবসায়ী অশোক ধানুকা বাড়ি থেকে যেসব গাড়ি বেরোচ্ছে, সেগুলোকে এসকর্ট করে নিয়ে যাচ্ছে অসম গুয়াহাটি পুলিশ। এমনকি সিআইডি টিমকে ফলো রাখছে তারা । কিন্তু তা সত্ত্বেও সিআইডি টিম অশোক ধানুকার বাড়িতে গিয়ে নোটিশ দিয়ে এসেছে।
আরও পড়ুন: নথি জোগাড় করছে ইডি! জেলে কঠিন প্রশ্নের মুখে পড়বেন পার্থ- অর্পিতা
সিআইডি-র সব গতিবিধির উপর নজর রাখছেন গুয়াহাটি পুলিশ।সিআইডি সূত্রে খবর, অসমের ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে কী যোগাযোগ, সে ব্যাপারেও জিজ্ঞেস করা হবে। হাওয়ালার মাধ্যমে এসেছিল লক্ষ লক্ষ টাকা, সে ব্যাপারে নিশ্চিত তদন্তকারীরা। সিআইডি সূত্রে খবর, অসমে পাঁচ ব্যবসায়ী শিল্পপতির নাম জানা গিয়েছে। তাদের মাধ্যমে এই টাকা মিলেছে অসমের কয়েকটি ফোন নম্বর। তাদের সঙ্গে মহেন্দ্রর কী যোগাযোগ? এই টাকা লেনদেন আগেও হয়েছে মহেন্দ্রর অফিস থেকে। কেন বার বার মহেন্দ্রর অফিসকে লেনদেনের মাধ্যম হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছিল? মহেন্দ্রর দুই বিজনেস ক্লায়েন্ট ও অসমের ব্যবসায়ী অশোক ধানুকাকে সেজন্য জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিআইডি।