লক্ষ্যমাত্রা ছিল, দুশোর বেশি আসন। কিন্তু একুশের বিধানসভা ভোটে ৭৭টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। নিশীথ প্রামাণিক এবং জগন্নাথ সরকার শান্তিপুর এবং দিনহাটা থেকে জয়ী হলেও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে সাংসদ পদে বহাল থাকেন। বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৫-এ। এরপর তৃণমূলে ফেরেন মুকুল রায়, বিশ্বজিৎ দাসরা। সেই তালিকায় সম্প্রতি নাম তুললেন বাঁকুড়ার কোতুলপুরের বিধায়ক হরকালী প্রতিহারেরও। আর তারপরই কুণাল ঘোষের বড় দাবি।
advertisement
আরও পড়ুন: বাবা হাসপাতালে, জ্যোতিপ্রিয়-কন্যা এলেন ED দফতরে! বেরোনোর সময় ঘটল অবাক কাণ্ড
এদিকে, এদিনই রাজ্য সরকারের গ্রুপ ডি চাকরিপ্রার্থীরা কুণাল ঘোষের সঙ্গে দেখা করেন। এরপর কুণাল ঘোষ বলেন, ”গ্রুপ ডি চাকরি প্রার্থীরা তাদের সমস্যার কথা জানিয়েছেন। আমি কমিউনিকেট করতে পারি। আশা করি তাদের কথা যথাযথ জায়গায় পৌঁছে দিতে পারব। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সহানুভূতিশীল। সরকার চায় চাকরি হোক।”
আরও পড়ুন: হাসপাতালে ইডি অফিসাররা, ‘স্থিতিশীল’ জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কি আজই ইডি হেফাজতে?
এদিকে, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীকে পাল্টা জবাব দিয়েছেন কুণাল ঘোষ। তাঁর কটাক্ষ, ”শুভেন্দু অধিকারী স্পষ্ট করে বলুক দেশের ব্যাঙ্কগুলো থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়েছে যারা, তাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ছবি আছে। শুভেন্দু নিজে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছে। আগে নিজের সম্পর্কে জবাব দিক, পড়ে লোককে নিয়ে কথা বলবে। শুভেন্দু অধিকারী তো ২০২০ সালে বিজেপিতে গিয়েছেন। যতদিন তৃণমূল কংগ্রেসে থেকেছেন, কতগুলো চিঠি মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়েছেন?এত জানি ভাব করছেন, একটা চিঠি দেখান দলকে বা মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়েছেন। জাত নেই কূল নেই। কুলাঙ্গার।”