তিনি লেখেন, “জনভিত্তিহীন নাটকবাজ বিরোধীপক্ষ এবং ঈর্ষাকাতর, অবসাদগ্রস্ত হতাশ কিছু কুৎসাকারীকে এক নাগরিক হিসাবে বলে রাখি, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড ভেঙে দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০৩৬ মুখ্যমন্ত্রী তিনিই। ওই সময়ের আগে বা পরে থেকে তাঁর আশীর্বাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রিত্ব শুরু হবে”
আরও পড়ুন: নিরিবিলি ফ্ল্যাটে একাই থাকত ছেলেটা…! মঙ্গলবার দুপুরে আচমকা হানা দিল পুলিশ, তারপর…
advertisement
প্রসঙ্গত, সিপিএম আসন সংখ্যায় এখন শূন্য হলেও, সবচেয়ে বেশি সময় ধরে পশ্চিমবাংলার মুখমন্ত্রীর আসনে থাকার রেকর্ড রয়েছে বাম জমানার জ্যোতি বসুর। ১৯৭৭ সালের ২১ জুন থেকে ২০০০ সালের ৫ নভেম্বর পর্যন্ত রেকর্ড বছর ধরে মুখ্যমন্ত্রীর আসনে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে, ২০১১ সালে ২০ মে বাম জমানার অবসান ঘটিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর ১৪ বছর কেটে গিয়েছে। আর কয়েকমাস পরেই ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোট। জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙতে হলে ২০২৬ এবং ২০৩১ দুই বিধানসভার নির্বাচনই জিততে হবে তাঁকে।
এই প্রসঙ্গে কুণাল জানাচ্ছেন, শুধু ছাব্বিশ নয়, ২০৩১ সালেও জিতে মুখ্যমন্ত্রী হবেন মমতা। তবে জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙার ক্ষেত্রে একটা ‘যদি’ ও রেখেছেন কুণাল। তিনি বলেন, “যদি ২০২৯ সালে বাংলা থেকে মমতাদি প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে আলাদা কথা।”
কুণাল ঘোষের এই ভবিষ্যৎবাণী নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধী রাও। এই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, “আমি বলব কয়েকটা টিয়া পাখি কিনে রাজাবাজারের মোড়ে বসে যাক। ওঁর ব্যবসা ভালই চলবে।”