কুণাল বলেন, "শুভাপ্রসন্ন সত্যিকারের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুভানুধ্যায়ী হলে মুখ বন্ধ রাখা উচিত। একাধিক শব্দ চলতি কথায় উঠে আসে। ভারতের ক্ষেত্রে উদারতার ডাক কবি দিয়ে গিয়েছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যথেষ্ট উদারতার পরিচয় দিয়েছেন ভাষা নিয়ে। ভাষার মূল উদ্দেশ্য মনের ভাব প্রকাশ করা। শুভাদা অত্যন্ত বাড়াবাড়ি করছেন। আমাদের দলের কারও কথা বলা উচিত, যাতে ওনার জমি বা কমিটিতে জায়গা লাগবে কিনা। উনি তো নিজের শিল্প সংস্থার নাম রেখেছেন আর্টস একর। তখন বাংলা ভাষার তো ধ্বজা ধরেননি। আমাদের দলের উনি কেউ নন। ওনার সঙ্গে কথা বলা হোক, বাড়তি জমি বা কমিটিতে জায়গা লাগবে কিনা।"
advertisement
কুণাল ঘোষ বলেন, "মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে। বেসরকারি স্কুলেও তো পড়াশোনা হচ্ছে। রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা যথেষ্ট ভাল আছে। বিরোধীরা জেনে রাখুন, শকুনের অভিশাপে গরু মরে না। কোনও বছর পরীক্ষার্থী বাড়ে, কোনও বছর কমে। প্রাইভেট সেক্টর সারা বিশ্বে আছে। তাদের ওপর যথাসম্ভব নজরদারি আছে। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যথাযথ ভাবে মেধা উৎপাদন করে।"
কুণালের তোপ, "বিজেপির কারণে বিশ্বভারতীর মেধা কমছে। কলকাতা-যাদবপুর মেধা বাড়ছে। যথাযথ ভাবে শিক্ষা ব্যবস্থা চলছে। সুকান্ত বাবু এত দুর্নীতি নিয়ে কথা বলেন। আর তার পাশে থাকে শুভেন্দু অধিকারী ও দিলীপ ঘোষ। এরপরেও বড় বড় কথা আসলে কাঁচের ঘরে ঢিল ছোঁড়ার সামিল।"
আরও পড়ুন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড সঙ্গে নিয়ে আসবেন, কাকে বললেন কুণাল ঘোষ? তুঙ্গে শোরগোল
আরও পড়ুন, সামনেই পুর নির্বাচন! হলদিয়ায় এবার প্রেস্টিজ ফাইট তৃণমূলের, ঢেলে সাজছে সংগঠন
তিনি আরও বলেন, "বহু ভাল নিয়োগ হয়েছে। কোথাও অনিয়ম, দূর্নীতির অভিযোগ আছে। এসব করতে রোজ যে সব নাটকীয় সংলাপ দেখা যাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। টালিগঞ্জের লোকেরা চিত্রনাট্য লেখার লোক রাখতে পারেন।"