কুণালের সংযোজন, ''বিজেপি আদৌ প্রার্থী পেয়েছে তো? এটা তো ওদের সমস্যা। আগে ওরা নিজেদের সমস্যা মেটাক। আমাদের দলে একটা বিভ্রান্তি হয়েছিল। দলের মহাসচিব ও সুব্রত বক্সী দেখছেন। বিস্তারিত ভাবে ওঁরা এ বিষয়ে বলেছেন। তার পর আলোচনা করে সমস্যা মিটেছে। বিজেপি গা-জোয়ারি করছে৷ জমি শিথিল হয়েছে ওদের। নানা রকম ভাবে নাটক করেছে। ভিত্তিহীন প্রচার করেছে।''
advertisement
এর আগে কুণালের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এই প্রসঙ্গে কুণালের পাল্টা আক্রমণ, ''সুকান্ত মজুমদারকে বলব, আমার সব নথি নিয়ে যাব আপনার কাছে। শুধু আপনি প্রধানমন্ত্রী আর দিলীপ ঘোষের সার্টিফিকেট নিয়ে রাখবেন। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে এসেও বারবার হারছে ভোটে। তার পরেও কান্নাকাটি করছে।''
আরও পড়ুন: ছিলেন চিটফান্ডের এজেন্ট, হঠাৎ কোটিপতি বেকার যুবক! হাজির থানায়, ক্যানিংয়ে ঘটলটা কী?
কুণালের সংযোজন, ''বিজেপির লড়াই আদি বনাম নতুন বিজেপির৷ তৎকাল বিজেপি দখলদারি করছে। তাই আদি বিজেপি এই সব পোস্টার দিচ্ছে। টিএমসি-তে গণতান্ত্রিক কেন্দ্রিকতার স্বতন্ত্রতা আছে। দলে আলোচনার পরিবেশ আছে। সিদ্ধান্ত ঐক্যবদ্ধ ভাবে পেশ হয়। বিজেপির ক্ষেত্রে তা হয় না। ওদের দখলের লড়াই চলছে।''
আরও পড়ুন: হোটেলের ঘরে বস্তার মধ্যে ওটা কী? হাড়হিম ঘটনায় চমকে উঠল নকশালবাড়ি!
এদিন রাজ্যপালকেও কটাক্ষ করেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, ''রাজ্যপালের সমস্যা হল তার দায়-দায়িত্ব নেই। তিনি সময় কাটাচ্ছেন। উনি বিজেপির, তাই ওঁর কষ্ট হচ্ছে। তাই রাজ্য সরকার বিরোধী কথা বলে চলেছেন। পুরভোট সম্পূর্ণ ভাবে রাজ্যের এক্তিয়ার ভুক্ত। অভিযোগ অতীতেও ছিলো। কিন্তু আমরা কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ভয় পাই না। নীতিগত ভাবে রাজ্যের ভোট এটা। তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনী কেন? প্রটোকল অনুযায়ী প্রশ্ন তুলছি।''