জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন ওই দোকান থেকেই মদ কিনেছিলেন আবেশ ও তার বন্ধুরা ৷ তবে এদের গ্রেফতার করে আবেশের মৃত্যুর কিনারা কতটা করা সম্ভব তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই গিয়েছে ৷ ঘটনার দিন ঠিক কী ঘটেছিল তা জানতে গত দু’দিন ধরেই আবেশের বন্ধুদের দফায় দফায় জেরা করা হয়েছে ৷ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তাদের মোবাইল ফোন ৷ কিন্তু ধোঁয়াশা এখনও কাটেনি ৷ আবেশ হত্যা মামলায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আলাদা মামলা রুজু করে চারজন মদ বিক্রেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷ তবে পুলিশের এই পদক্ষেপে খুশি নন আবেশের পরিবার ৷ তাদের দাবি ঘটনাটি অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে ৷
advertisement
সানি পার্কে আবেশ দাশগুপ্ত মৃত্যু নিয়ে রহস্যের জট বেড়েই চলেছে ৷ দুর্ঘটনা নাকি খুন? এই সবই নিয়ে নানামহলে চলছে নানা জল্পনা ৷ তবে রহস্য ফাঁস করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ ৷ একদিকে যেমন আবেশের বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছে পুলিশ ৷ জিজ্ঞাসাবাদ থেকে তথ্য নিয়েই দক্ষিণ কলকাতার প্রিন্সটন ক্লাবের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷
বন্ধুদের সূত্র ধরেই আবেশ দাশগুপ্তের মৃত্যু রহস্যের কিনারা করতে চায় কলকাতা পুলিশ। তাই মঙ্গলবারের পর বুধবারও মৃত কিশোরের বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ করলেন তদন্তকারীরা। এদিন লালবাজারে আবেশের দুই বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন স্বয়ং পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমার। ছিলেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম বিশাল গর্গও।