দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের মোট সংখ্যা ১৪০৷ এছাড়া দেশজুড়েও করোনা সংক্রমণ সন্দেহে ইতিমধ্যেই ৫৭০০ জনকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রের প্রতিটি মন্ত্রকে থার্মাল স্ক্যানার লাগানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রবেশের সময়েই যাতে প্রাথমিক পরীক্ষা করা যেতে পারে। ইতালি থেকে ভারতে ফেরা ১২৮ জনের মধ্যে দু’জনের শরীরে মিলেছে COVID-19-র জীবাণু। করোনা সংক্রমণে ভারত এখন দ্বিতীয় ধাপে ৷ তৃতীয় ধাপে যাতে না পৌঁছয় ৷ সেটা রোখাটাই এখন লক্ষ্য ৷ হাতে রয়েছে আর মাত্র এক মাস। গুনে গুনে তিরিশ দিন। এর মধ্যেই যা করার করতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি প্রথম করোনা পজিটিভ, অন্যরা ত্রস্ত, তাদের কী হবে!
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের পরিস্থিতি যাতে চিন বা ইতালির মতো না হয় তার জন্য আগামী ৩০ দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ ৷ চতুর্থ বা পঞ্চম সপ্তাহেই ভয়াবহ ভাবে এই ভাইরাস সংক্রমণের নজির রয়েছে। ভারতে যাতে তা না হয় সেই লক্ষ্যেই দেশজুড়ে চরম সতর্কতা। ভারত এখন করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপে ৷ অর্থাৎ চিন, ইতালি, ইরানের মতো আক্রান্ত দেশ থেকে যাঁরা সংক্রমিত হয়ে ফিরেছেন তাঁদের থেকে এ দেশে সংক্রমণ ছড়িয়েছে ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা একশো ছাড়ালেও পরিস্থিতি এখনও নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি বলেই দাবি ৷ কিন্তু সংক্রমণের হার যাতে এখানেই আটকানো যায় তার জন্য ব্যাপক সতর্কতা জরুরি ৷ বিশেষজ্ঞরা যাকে বলেন ‘ফ্ল্যাটনিং দ্য কার্ভ’।