গ্রেফতার হওয়া দুই ব্যক্তির নাম বিনদেশ্বরী সাহু ও মোহন গুপ্ত। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে কমপক্ষে ৬০টি মনিটর লিজার্ডের শুক্রাঙ্গ, ১০টি বন্য শুকরের দাঁত ও ২৫০টি সামুদ্রিক প্রাণী ‘সি ফ্যান’ (Gorgonia ventalina)। জানা গিয়েছে, এই সমস্ত জিনিস তান্ত্রিক আচারে ব্যবহৃত হয় বলে দাবি করে বিক্রি করা হচ্ছিল, যার বাজারমূল্য লক্ষাধিক টাকা।
advertisement
জগদীপ ধনখড়ের মতো ‘ভুল’ আর করবে না বিজেপি! উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এর পর কী প্ল্যান NDA-র?
ডিপ ফ্রিজে জমছে বরফের পাহাড়? ডিফ্রস্ট না করেই বর্ষায় ফ্রিজারে করুন ৮ জিনিস গলে জল হবে বরফ!
WCCB-র প্রাথমিক অনুমান, এর পেছনে একটি বৃহৎ আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী পাচার চক্র সক্রিয়। কোথা থেকে এই প্রাণীর অঙ্গগুলি সংগ্রহ করা হয়েছে, তা জানতে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে বনদফতর।
পরিবেশবিদদের মতে, এ ধরনের চক্র শুধু বন্যপ্রাণ সংরক্ষণের জন্য বিপজ্জনক নয়, বরং আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে একাধিক প্রজাতিকে বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেয়। প্রশাসনের তরফে এই ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের বার্তা দেওয়া হয়েছে।