আরও পড়ুনঃ ‘সংশোধনাগারে বসেই চেকে সই করতে দেওয়া হোক’ আদালতে আবেদন বাকিবুর রহমানের
এক সিএনজি গাড়ির চালকের কথায়, কলকাতার মোট ৭টি সিএনজি কেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু প্রায় কোনও কেন্দ্রেই বেশিরভাগ সময় সিএনজি পাওয়া যায় না বলে। যার ফলে জ্বালানি জোগাড় করতে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় তাঁদের। এই নিয়ে বারংবার পাম্পগুলিতে জানানো হলেও সমস্যার কোনও সুরাহা হয়নি। এরপরেই এদিন অবরোধে অবরোধে নামেন সিএনজি গাড়ির চালকরা। গড়িয়া থেকে উল্টোডাঙাগামী লেনে অবরোধ করা হয়। রুবি মোড়ে আড়াআড়িভাবে গাড়ি রেখে অবরোধ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। যার জেরে সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনে অফিস টাইমে কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায় রুবি মোড়। ব্যাপক দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের।
advertisement
বর্তমানে মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। তাই, বিষয়টি নজরে আসতেই, সঙ্গে সঙ্গে ছুটে যান রুবি মোড়ে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ কর্মীরা। তাঁরা অবরোধকারীদের চালকদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলো নেওয়ার কথা বলেন। কিন্তু দেখা যায়, সেই কথায় কোনও কাজ হয়নি। অবরোধে অনড় থাকেন সিএনজি গাড়ির চালকরা। মাধ্যমিকের পড়ুয়াদের স্বার্থে তাঁরা যাতে এই ধরণের কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়ান তার অনুরোধ করেন। কিন্তু তাতেও কোনও লাভের লাভ হয়নি নিজেদের অবস্থানেই অনড় থাকেন চালকরা। তবে, কিছুক্ষণ পরেই তা উঠে যায়।