পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল ছুটির সময়ে অধিকাংশ অভিভাবকই গাড়ি নিয়ে সরাসরি স্কুল গেটের সামনে পৌঁছতে চান। এতে গেট-কেন্দ্রিক একটা জট তৈরি হচ্ছে। মূল রাস্তায় মাত্র ২–৫ সেকেন্ডের বিলম্বও ব্যাপক প্রভাব ফেলছে যানবাহনের চলাচলে। তবু, পুলিশের বক্তব্য—এই অবস্থার মধ্যেও ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তাই প্রথম অগ্রাধিকার।
advertisement
পরিস্থিতি সামাল দিতে ট্রাফিক পুলিশ স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল ব্যবস্থাকে প্রয়োজনমতো ম্যানুয়াল মোডে পরিবর্তন করছে, যার রিপোর্ট সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছে লালবাজারে। একজন অফিসার জানিয়েছেন, ‘‘আমরা ছোট ছোট ডাইভারশন তৈরি করছি। সব গাড়িকে এক রাস্তায় ঘুরিয়ে না দিয়ে বড় বাস ও ছোট গাড়ির জন্য আলাদা চ্যানেল তৈরি করছি।’’
গত তিন দিনে স্কুল ঘিরে ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল ২০% বেড়েছে, জানিয়েছে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ। বিশেষ করে পার্ক স্ট্রিট, লাউডন স্ট্রিট ও এজেসি বোস রোড এলাকায় এই বৃদ্ধির হার ৩০%। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি হয়েছে গড়িয়াহাট, খিদিরপুর, এপিসি রোড, এজেসি বোস রোড ও সোহরাওয়ার্দি অ্যাভিনিউতে। বর্ষা চলাকালীন এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন অনেকে। এখন দেখার, পুলিশের এই পদক্ষেপ শহরবাসীকে কতটা স্বস্তি দিতে পারে।
বর্ষার মরসুমে স্কুল ছুটির সময়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলিতে ব্যাপক যানজটের চিত্র সামনে এসেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লালবাজারের পক্ষ থেকে সমস্ত ট্রাফিক গার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে স্কুল ট্র্যাফিককে অগ্রাধিকার দিয়ে দ্রুত রাস্তাঘাট স্বাভাবিক করা যায়।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল ছুটির সময়ে অধিকাংশ অভিভাবকই গাড়ি নিয়ে সরাসরি স্কুল গেটের সামনে পৌঁছাতে চান। এতে গেট-কেন্দ্রিক একটা জট তৈরি হচ্ছে। মূল রাস্তায় মাত্র ২–৫ সেকেন্ডের বিলম্বও ব্যাপক প্রভাব ফেলছে যানবাহনের চলাচলে। তবু, পুলিশের বক্তব্য—এই অবস্থার মধ্যেও ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তাই প্রথম অগ্রাধিকার।
পরিস্থিতি সামাল দিতে ট্রাফিক পুলিশ স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল ব্যবস্থাকে প্রয়োজনমতো ম্যানুয়াল মোডে পরিবর্তন করছে, যার রিপোর্ট সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছে লালবাজারে। একজন অফিসার জানিয়েছেন, “আমরা ছোট ছোট ডাইভারশন তৈরি করছি। সব গাড়িকে এক রাস্তায় ঘুরিয়ে না দিয়ে বড় বাস ও ছোট গাড়ির জন্য আলাদা চ্যানেল তৈরি করছি।”
গত তিন দিনে স্কুল ঘিরে ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল ২০% বেড়েছে, জানিয়েছে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ। বিশেষ করে পার্ক স্ট্রিট, লাউডন স্ট্রিট ও এজেসি বোস রোড এলাকায় এই বৃদ্ধির হার ৩০%। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি হয়েছে গড়িয়াহাট, খিদিরপুর, এপিসি রোড, এজেসি বোস রোড ও সোহরাওয়ার্দি অ্যাভিনিউতে। বর্ষা চলাকালীন এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন অনেকে। এখন দেখার, পুলিশের এই পদক্ষেপ শহরবাসীকে কতটা স্বস্তি দিতে পারে।