পুলিশ সূত্রে খবর, শুধু উমেশ একা নয়, এই ঘটনায় একটি গোটা চক্র কাজ করছে বলে সন্দেহ। সেই কারণেই তাকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, প্রকল্পভুক্ত মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা পৌঁছনোর কথা থাকলেও, ফর্ম ফিলআপের সময়ই ওই চক্র অ্যাকাউন্ট নম্বর বদলে দেয়। আর সেই ফাঁক দিয়েই লক্ষ লক্ষ টাকা ঢুকে পড়ে একাধিক ভুয়ো বা ‘মিউল’ অ্যাকাউন্টে।
advertisement
মাছ তো নয়, ‘মহৌষধ’! ভিটামিন D ভরপুর… খেলেই গলবে মেদ! সুগার, প্রেশার, অবসাদ নিমেষে উধাও!
ফ্লাইটে একেবারেই নিষিদ্ধ! পাইলট ও এয়ারহোস্টেসরা করতে পারেন না কোনও দিন! কারণ জানলে মাথা ঘুরে যাবে!
পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, এই অ্যাকাউন্টগুলি কোনও ব্যক্তির নামে হলেও, আসল মালিক বা ব্যবহারকারী ভিন্ন কেউ। এই সমস্ত অ্যাকাউন্ট কার নামে, কীভাবে তৈরি হল, কারা কারা ব্যবহার করছিল— তা জানতেই এখন তদন্তের মূল ফোকাস সেই সব মিউল অ্যাকাউন্টের হদিশে।
পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই একাধিক ব্যাঙ্কে যোগাযোগ করা হয়েছে এবং অভিযুক্তের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছে। গোটা ঘটনার পরিধি কতটা বড়, কত টাকা আত্মসাৎ হয়েছে, এবং আর কে কে এই চক্রে জড়িত— তা জানতেই তদন্ত চলছে।
এখনও পর্যন্ত অভিযুক্ত উমেশ কুমার দাসের বিরুদ্ধে জালিয়াতি, বিশ্বাসভঙ্গ, এবং সরকারি প্রকল্পে আর্থিক তছরুপের একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।