রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে বহু পড়ুয়ার অ্যাকাউন্ট থেকেই উধাও হয়েছে ট্যাব কেনার টাকা। সূত্রের খবর সরশুনা থেকে ৩১জন, যাদবপুর থেকে ৬, মানিকতলা থেকে ২,ওয়াটগঞ্জ থেকে ২,কসবা থেকে ১১, জোড়াবাগান থেকে ৪২, বেনিয়াপুকুর থেকে ৫,ভবানীপুর থেকে ২, গল্ফগ্রিন থেকে ৪ জন পড়ুয়ার ট্যাব কেনার টাকা গায়েব হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।
advertisement
প্রতারণা সংক্রান্ত আরও একাধিক তথ্য জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
প্রতারণা করার ক্ষেত্রে যে আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ উত্তরবঙ্গের।
এখনও পর্যন্ত তদন্তে যা পাওয়া গেছে এই প্রতারণার এপিসেন্টার চোপড়া
যাদের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে প্রতারণা করা হয়েছে তারা অধিকাংশ উত্তরবঙ্গের
তার মধ্যে চোপড়া ও সংলগ্ন এলাকা ৮০%
টাকা ঢোকার ঘণ্টা খানেকের মধ্যে টাকা তুলে ফেলা হয়েছে অ্যাকাউন্টগুলো থেকে। এটিএম কার্ড ব্যবহার করে টাকা তোলা হয়েছে
অ্যাকাউন্ট ভাড়া নেওয়া হয়েছে ন্যূনতম টাকা ৩০০ দিয়ে। সর্বাধিক ৫০০০ টাকার বিনিময়ে।
আরও পড়ুন: সারোগেট মাদার বানিয়ে কীভাবে শিশু বিক্রি করত মানিক-মুকু়ল? ভয়ঙ্কর তথ্য দিল সিআইডি
বয়স্ক মহিলার অ্যাকাউন্টও ব্যবহার করা হয়েছে। আট জায়গায় অভিযান চালায়। দু’জন গ্রেফতার হয়েছে। ৬ জন পলাতক (যারা পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়েছিলেন প্রতারকদের)
প্রতারকদের হয়ে ‘মিডল ম্যান’ এলাকায় এসে অ্যাকাউন্ট ভাড়া করতেন
চোপড়ার যাদের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হয়েছে টাকা সরিয়ে ফেলতে, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রায় সব জায়গায় মিডল ম্যানের মিল পাওয়া গেছে। অর্থাৎ একজন মিডল ম্যান পাশাপাশি দু তিনটে এলাকায় কাজ করেছে। মিডল ম্যান পলাতক।