TRENDING:

Kolkata Police Murder Case: ১ পুলিশ কর্মী খুন ও আরেক পুলিশ কর্মীকে খুনের চেষ্টা, দোষীর সাজা শোনাল আলিপুর আদালত

Last Updated:

ইউনিফর্ম পরা দুই পুলিশ কর্মীকে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত অনুপম বন্দ্যোপাধ্যায়ের যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা হল

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: ইউনিফর্ম পরা দুই পুলিশ কর্মীকে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত অনুপম বন্দ্যোপাধ্যায়ের যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা হল (Kolkata Police Murder Case)! পাশাপাশি, ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদয়ে আরও ৬ মাস জেল । ইউনিফর্ম পরা এক পুলিশ কর্মী খুন ও অন্য এক পুলিশ কর্মীকে (ইউনিফর্ম পরা ছিলেন না) খুনের চেষ্টা করে অভিযুক্ত। লালবাজার হোমিসাইড তদন্ত ভার হাতে নেয়। ৩০২ ধারায় দোষী সাব্যস্ত হয়। আজ অভিযুক্তর সাজা ঘোষণা করেছে আলিপুর ডিস্ট্রিক্ট এন্ড সেশন  স্পেশাল কোর্টের বিচারক অজয় কুমার সিং (Kolkata Police Murder Case)।
প্রতীকী ছবি৷
প্রতীকী ছবি৷
advertisement

আরও পড়ুন: 'মৃত্যু পর্যন্ত এই বিশ্বাস রাখব', ফের কলকাতার মহানাগরিক ফিরহাদের পৃথিবী মমতা-ময়

ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৯৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত ১১.৩০-এ। ৫০ বছর বয়সি সতেন্দ্র প্রসাদ গুপ্তা ভবানীপুরের হেড কনস্টবলের ডিউটি শেষে L9 দোতলা বাসে চড়ে ডানলপে পুলিশ কোয়ার্টারে ফিরছিলেন। রাস্তায় খুব জ্যাম থাকায় পুলিশ ইউনিফর্ম-এ থাকা সতেন্দ্রকে লক্ষ করে থুতু ছিটায় কিছু বাসযাত্রী! বঁধে যায় বচসা। এরপর শ্যামবাজার ট্রাফিক গার্ডের কনস্টেবল নারায়ণ রায় শ্যামবাজার থেকে ওই বাসেই ওঠেন। দেখেন, সতেন্দ্রকে ঘিরে লোকজন ঝামেলা করছে। প্রতিবাদ করলে নারায়ণের গলার নলি টিপে ধরে হয় বলে অভিযোগ। এরপর চিৎপুর থানা এলাকায় চুনিবাবুর বাজারের কাছে বাস এলে, ওই দুই পুলিশ কর্মীকে মারধর করে বাসের পা-দানিতে নামিয়ে আনা হয় ও চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া হয়।

advertisement

আরও পড়ুন: সর্বভারতীয় স্তরে প্রভাব ফেলতে তৈরি, নেতাজি-গান্ধিকে নিয়ে বড় পরিকল্পনা মমতার

আর জি কর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সতেন্দ্রর মৃত্যু হয়, গুরুতর আহত নারায়ণের চিকিৎসা চলে হাসপাতালে। জানা যায়, বাস যখন কাশিপুর থানায় ঢোকানো হচ্ছিলো তখন অভিযুক্তরা পালায়। চিৎপুর থানার কেস হলেও লালবাজার হোমিসাইড তদন্তভার হাতে নেয়। নীলগঞ্জ ডিপোতে তদন্তকারীরা খোঁজ নিয়ে একটি অফিস ব্যাগ পান। সেটার ভিতর বিজলী গ্রিল-এর ঠিকানা ছিল। তদন্তকারীরা বিজলী গ্রিল সোডা কোম্পানিতে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, সেটি অনুপম বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যাগ! খুন ও খুনের চেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত অনুপম বিজলী গ্রিলে সেলসম্যান-এর কাজ করত। বরাহনগরে বাড়ি অভিযুক্তর। ১৯৯১ সালের ২ নভেম্বর অনুপম বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে হোমিসাইড দফতর। সেই ঘটনায় আজ সাজা শোনাল আলিপুর আদালত।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ARPITA HAZRA

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Kolkata Police Murder Case: ১ পুলিশ কর্মী খুন ও আরেক পুলিশ কর্মীকে খুনের চেষ্টা, দোষীর সাজা শোনাল আলিপুর আদালত
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল