আরও পড়ুন: গরমের ছুটির প্রভাব ষষ্ঠ-দশমের স্কুল পরীক্ষায়? কী সিদ্ধান্ত নিতে পারে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ?
রাজনৈতিক ঐতিহ্যের স্মৃতিও মেখে রয়েছে এই পাঠাগার। এরপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গিয়েছে। মানুষের পড়াশোনায় বদল এসেছে। লাইব্রেরির জায়গা নিয়েছে বৈদ্যুতিন মাধ্যম। পাঠাগারে পড়ুয়ারা আসে তবে সেটা কালের নিয়মেই অনেক কমেছে৷ তাই পাঠাগার সম্পর্কে আকর্ষণ বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে কর্তৃপক্ষ। আসেপাশের স্কুলগুলির সাথে আলোচনা করে আগ্রহী ছাত্রছাত্রীদের লাইব্রেরি মুখি করতে চাইছেন তাঁরা। এক্ষুনি সম্ভব না হলেও ডিজিটাল করার ইচ্ছা রয়েছে। একই সঙ্গে পুরনো নথি সংরক্ষণ করার প্রচেষ্টাও চলছে সমান তালে। সব মিলিয়ে ইতিহাসকে ধরে রাখা এবং একইসঙ্গে নতুন প্রজন্মের কাছে তা তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছে রামমোহন লাইব্রেরি।
advertisement
লাইব্রেরির কোষাধ্যক্ষ সজল মিত্র বলেন, "আমরা অঞ্চলের কয়েকটি স্কুলের সাথে কথা বলেছি। স্কুলের কয়েকশো ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বই নিয়ে আগ্রহ থাকবে অনেকেরই। আমরা সদস্যপদ দেব তাঁদের। এ ছাড়াও আরও বেশকিছু পরিকল্পনা রয়েছে লাইব্রেরিকে ঘিরে।" লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, "নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে প্রথম এইখানেই সম্বর্ধনা দেওয়া হয়েছিলো। শুধু রবীন্দ্রনাথ কেনও এই লাইব্রেরির সঙ্গে এমন সব মানুষ যুক্ত ছিলেন যারা শুধুমাত্র বাংলা নয় ভারত বিখ্যাত।"
UJJAL ROY