যেমন গতকাল, মঙ্গলবার সকালে চিকিৎসক এবং শ্রীরামপুরের বাসিন্দা শৌনক দাস ব্যক্তিগত কাজে হাওড়া থেকে সল্টলেকের স্টেডিয়াম সংলগ্ন একটি হাসপাতালে যান। প্রসঙ্গত, তিনি নিয়মিত ব্লু-লাইন ব্যবহার করেন এবং হাওড়া-ময়দানের মধ্যে গ্রিন লাইন ও ব্লু লাইনে যাতায়াত করেন। কিন্তু এদিন তিনি সল্টলেক থেকে ফেরার সময় করুণাময়ী স্টেশন থেকে যখন পার্ক স্ট্রিটে আসেন, তখন করুণাময়ীতে স্মার্ট গেট ঠিকমতো খুলে গেলেও পার্ক স্ট্রিটে গেট খোলেনি—দেখানো হয় ‘ইনসাফিসিয়েন্ট ব্যালেন্স’।
advertisement
মেট্রো স্মার্ট কার্ডের নিয়ম হল, কোনও এক দিকের, অর্থাৎ যে দিকে কেউ যাত্রা করছে, তার সর্বোচ্চ ব্যালেন্স কার্ডে না থাকলে গেট খুলবে না। কিন্তু এক্ষেত্রে সেই নিয়ম কার্যকর হয়নি।
শৌনক দাস আরও জানান, তাঁর মেট্রো অ্যাপে যখন তিনি ব্যালেন্স চেক করেন, সেখানে এখনও এক দিকের অর্থাৎ প্রবেশের এন্ট্রি দেখানো হচ্ছে, এক্সিট নেই। তাঁর কার্ড নম্বর: 014503891।
কিউআর কোড স্ক্যান নিয়ে ভিড় এবং দীর্ঘ অপেক্ষার পাশাপাশি স্মার্ট কার্ডের এই বিভ্রান্তিকর ব্যালেন্স নীতি যাত্রীদের, বিশেষত জরুরি প্রয়োজনে ভ্রমণকারীদের, জন্য নতুন করে ভোগান্তি সৃষ্টি করছে। মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের উচিত বিষয়টির দ্রুত নিষ্পত্তি করা।মেট্রো কর্তৃপক্ষের বক্তব্য গোটা বিষয়টি তাদের নজরে এসেছে। তারা এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। নানা সময় প্রযুক্তিগত কারণে বিশেষ কিছু সমস্যা দেখা দেয়। সেগুলিও তারা খতিয়ে দেখছে।
