দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলা পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ জালখুড়া, বাগমারি পাড়ায় চলছে এই অবৈধ নির্মাণ। জে.এল – ৪, আর এস দাগ – ৬৮১ যার দাগ নাম্বার ৭৭৭ এবং খতিয়ান নাম্বার ২৪৮১ র জমির পরিমাণ ৮ শতাংশ রেকর্ড অনুযায়ী এই জায়গাটি একটি সরকারি খাল উল্লেখ আছে।
আরও পড়ুন: বাড়িতে ভয়ঙ্কর কাণ্ড, বন্ধ হয়ে গেল কথা বলা! হাসপাতালে ভর্তি বিধায়ক সৌমেন মহাপাত্র
advertisement
এরই প্রতিবাদে স্থানীয় মানুষজন গণস্বাক্ষর করে একটি স্মারকলিপি মহেশতলা পৌরসভার জমা দেয় ১৬/১০/২৩ তারিখে। কাজ না হওয়ায় ফের ০৬/১১/২৩ তারিখে জমা দেয় স্মারকলিপি। অভিযোগ, পুলিশ আসে আর চলে যায়। এলাকার মানুষ জানান, ওই স্মারকলিপির মাধ্যমে তারা মহেশতলা পৌরসভাকে আবেদন জানান, এই খাস জমিতে একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে তোলা হোক।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় এবার বিদায় বিশ্বভারতীর বিতর্কিত ফলকেরও, বিরাট নির্দেশ কেন্দ্রের
কিন্তু তাতেও কোন কাজ না হওয়ায় বিভিন্ন মহলে স্থানীয় মানুষজন ফোন করেন। পুলিশকে ফোন করে জানায় কিন্তু কোন সুরাহা না হওয়ায় ওই একই জায়গায় রাতারাতি ছাদ ঢালাই হয়ে যায়। আর এতেই প্রশাসনের ভূমিকায় উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন।
এই খালটি পার্বতী খাল নামে এলাকায় পরিচিত। সেখানে কার মদতে হল নির্মাণ, এই নিয়ে মহেশতলার বিধায়ক ও মহেশতলা পৌরসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাসের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি কথা বলতে নারাজ। তাঁর কথায়, ”পুলিশের সঙ্গে কথা বলুন। পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি কেন?” অর্থাৎ পুরো দোষ পুলিশের ঘাড়েই চাপালেন বিধায়ক।
—- সমীর মণ্ডল