আজ সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ কর্পোরেশনের এক সাফাই কর্মী কুঁদঘাটের ব্যানার্জি পাড়ার একটি ঘাটে ময়লা কুড়াতে আসেন। সেই সময় তিনি লক্ষ্য করেন একটি কালো রঙের বস্তু যা তার দিয়ে সংযোগ রয়েছে। সেই দেখেই তিনি ভয় পেয়ে যান, সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় মানুষদের এবং তাঁর দফতরের সবাইকে খবর দেন।
advertisement
আরও পড়ুন: মহিলার গোপনাঙ্গে ধাতব শব্দ! বনগাঁর সীমান্তে যা উদ্ধার হল, চক্ষু চড়কগাছ সকলের
সবাই ছুটে এসে বস্তুটি দেখে রীতিমত চমকে যান। স্থানীয় মানুষরা দাবি করতে থাকেন বোমা বলে। পরে হরিদেবপুর থানায় খবর গেলে হরিদেবপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায়। বস্তুটি কী? সেটা নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা শুরু হয়। যেহেতু অপরিচিত এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইস বলেই মনে করছেন সবাই। তাই স্থানীয় মানুষেরা বোমের ভয়ে আতঙ্কিত।
আরও পড়ুন: সর্বনাশ! ওটা কী! ভরা সন্ধ্যায় পুকুর ঘিরল বন দফতর, যা উদ্ধার হল, চক্ষু চড়কগাছ সকলের
হরিপুর থানা পুলিশ বোম স্কোয়াডে খবর দেয়। খবর পেয়ে কলকাতা পুলিশের বব স্কোয়াড এসে পৌঁছায় এবং তারা ওই বস্তুটি উদ্ধার করে জলের বালতির মধ্যে ডুবিয়ে রাখে। পরে স্নিফার ডগ এনে দেখা হয়। সূত্রের খবর ওটি বোম হতে পারে। তবে বোম বিশেষজ্ঞ রায় বলতে পারবেন, বস্তুটি আসলে কী। ১১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রত্না সুর দাবি করেন, লোকসভা ভোটের আগে নতুন করে কেউ সন্ত্রাস সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন হয়ত।