তারই ঠিক পাশের সমস্ত জায়গায় মেরামতির কাজ শুরু করা হল। সকাল থেকে সিকিউরিটি চেকিংয়ের ওই কাউন্টারটি সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হয়েছে। অন্য কাউন্টার গুলো ব্যবহার করা হচ্ছে। পাশাপাশি যাত্রীদের সুরক্ষা এবং যাতে সমস্যার মধ্যে পড়তে না হয় তাঁদের, সেই ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: হাওড়ায় ঘুরছিলেন এক মহিলা, সঙ্গে সাইড ব্যাগ! তাতে যা ছিল, চমকে উঠল গোটা এলাকা
advertisement
* আগুন লাগার ঘটনাস্থলে কলকাতা DGCA টিম পাশাপাশি দিল্লির DGCA পরিদর্শনে আসার কথা রয়েছে।
* ইলেকট্রিক্যাল উচ্চপদস্থ ইঞ্জিনিয়ারদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার কথা।
* এয়ারপোর্ট ডিরেক্টরের নিজেরও পরিদর্শন করা সম্ভবনা রয়েছে।
উল্লেখযোগ্য ভাবে যে জায়গায় গতকাল আগুন লেগেছে, সেখানে কোনওভাবে দাহ্য পদার্থ থেকে আগুন লাগতে পারে না বা কোন ব্যক্তি লাইটার বা দেশলাই জাতীয় জিনিস নিয়ে প্রবেশ করতে পারে না। তাহলে আগুন লাগল কী করে? একমাত্র আগুন লাগার কারণ হতে পারে শর্ট সার্কিট। আগুন লাগার কারণ উচ্চপদস্থ ভাবে তদন্ত করে দেখা হবে।
আরও পড়ুন: অপরূপার বিরুদ্ধে সিবিআই-এর হাতে ৪ মাস! নারদ মামলায় বিরাট নির্দেশ হাইকোর্টের
প্রসঙ্গত, বুধবার রাতের আগুনের পর বিমান পরিষেবা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করা হয়। গভীর রাতে শুরু হয় সিকিউরিটি চেকিং। বিমানবন্দরে ঢুকতে পারেন যাত্রীরাও। তবে অগ্নিকাণ্ডের সময় যে সকল বিমান কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে, সেই বিমানগুলি থেকে অনেকক্ষণ যাত্রীদের নামানো হয়নি। বিমানগুলি কলকাতা বিমানবন্দরের বে-তে যাত্রী-সহ অপেক্ষা করেছিল। অনেক বিভাগ যেহেতু সঠিক সময়ে কাজ করতে পারেনি, সেই কারণে প্রত্যেকটা বিমানের ক্ষেত্রে রওনা দেওয়ার সময় দেরি হয়। যে সিকিউরিটি চেকিংয়ের জায়গায় আগুন লেগেছে সেই কাউন্টার বন্ধ করা হয়। আপাতত তা তদন্তের জন্য ঘিরে রাখা হয়েছে।