আরও পড়ুন : লক্ষ্মীপুজোতেও মুক্তি নেই! প্রবল দুর্যোগ থেকে কবে মুক্তি? জানুন হাওয়া অফিসের Latest Updates...
স্বাস্থ্যর সঙ্গে অর্থনীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত।বাড়ির একজনের করোনা হলে,ওই বাড়ি সবাই গৃহবন্দি হয়ে পড়েন। যেহেতু করোনা ছোঁয়াচে,সেহেতু প্রতিবেশীরা জানলে তাকে বার হতে দেন না এবং তাঁদের সংস্পর্শেও কেউ আসে না। যার ফলে সেই বাড়ির অর্থনৈতিক অবস্থা যদি দিন আনে দিন খায়-এর মতো হয়, তা হলে সেই পরিবারটি টানা চোদ্দ থেকে পনের দিন রোজগারহীন হয়ে পড়েন।
advertisement
এই ভাবেই অর্থনীতি আস্তে আস্তে দুর্বল হচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে। অতিমারির দু’টো ওয়েভ পেরিয়ে এসেছে সারা দেশ।দ্বিতীয় ওয়েভে হাসপাতালের শয্যা থেকে অক্সিজেন, প্রাণসংকট দেখেছেন সবাই। তবুও এখনও পর্যন্ত কেউই সজাগ নন। কোলে মার্কেটে নিরাপত্তারক্ষীকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ‘‘মাস্ক পরতে বললে,কেউ পরেন না।’’
আরও পড়ুন : অতি বৃষ্টির দাপটে বাজারে অগ্নিমূল্য ফল-সবজি, এক নজরে লক্ষ্মীপুজোর দিনের বাজারদর...
যেভাবে করোনা প্রতিদিন বাড়ছে, সাধারণ মানুষ নিজেরা যদি সচেতন না হন, তাহলে আবার বড় বিপর্যয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্তারা। চিকিৎসকরা বলছেন, ‘‘যতই ডাবল ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়া হোক। করোনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ’’ তবে আগে যেরকম ভাবে করোনা আক্রান্ত হলে ঝুঁকি বেশি হত, সেটার সম্ভাবনা এ বার কম। মাস্ক ব্যবহার করতেই হবে এবং সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মানতেই হবে। না হলে আবার বড় বিপদ মানবজাতির।আবেদন স্বাস্থ্য কর্মীদের।